২০০২ সালে ১২ জুলাই মুক্তি পেয়েছিল এই ছবি। তবে ছবির পরতে-পরতে লুকিয়ে থাকা অনেক গল্পই আজও দর্শকদের অজানা। ভারী দুল পরে ডোলারে গানের সঙ্গে নাচতে গিয়ে কান থেকে রক্ত ঝরে ঐশ্বর্যের। তবুও তিনি নাচ থামাননি।
৩০ কোজি ওজনের লেহেঙ্গা বানানো হয়েছিল মাধুরী দীক্ষিতের জন্য। হারা রঙ ডালা গানের সঙ্গে যে কস্টিউমটা তিনি পরেছিলেন, তার দাম ১৫ লাখ টাকা।
শাহরুখ খান দেবদাস ছবির জন্য প্রথম পছন্দ ছিলেন না। পরিচালক সঞ্জয়লীলা ভনসালি প্রথমে প্রস্তাব দিয়েছিলেন সলমন খানকে। পরবর্তীতে তিনি ছবি না করায় সেই প্রস্তাব যায় শাহরুখ খানের কাছে।
২০০২ সাল পর্যন্ত এই ছবি ছিল সব থেকে বেশি বাজেটের। ছয়টি সেট তৈরি করতে মোট খরচ পড়েছিল ২০ কোটি টাকা। ছবির বাজেট ৫০ কোটি টাকা।
সেটে বিপুল পরিমাণে আলোর প্রয়োজন, আনা হয়েছিল ৪২টি জেনারেটর। ৩০ লাখ ওয়াট পাওয়ার লেগেছিল এই ছবি তৈরি করতে।
চন্দ্রমুখীর প্রাসাদ তৈরি করতে খরচ করা হয়েছিল ১২ কোটি টাকা। পারোর হাভেলি তৈরি হয়েছিল মোট ৩ কোটি টাকা খরচ করে। করিনা কাপুরেরও লুক টেস্ট হয়েছিল পারোর জন্য। তবে পরিচালকের পছন্দ না হওয়ায় তিনি বাদ পড়েন।