BCCI: আমি কিছু করিনি… ঈশান-শ্রেয়সকে বোর্ডের চুক্তি থেকে বাদ দিয়েছেন কে? জানালেন জয় শাহ

জয় শাহ দাবি করেছেন যে, শ্রেয়স ও ঈশান বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি থেকে বাদ পড়ার পর তিনি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। এরপর তিনি হার্দিকের প্রসঙ্গও তুলে আনেন। জয় বলেন, 'হার্দিক তো বিসিসিআইকে বলেছে ও সাদা বলের ফর্ম্যাটে খেলবে। ও জানিয়েছিল যে বিজয় হাজারে ট্রফি ও সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে খেলতে তৈরি।'

BCCI: আমি কিছু করিনি... ঈশান-শ্রেয়সকে বোর্ডের চুক্তি থেকে বাদ দিয়েছেন কে? জানালেন জয় শাহ
BCCI: আমি কিছু করিনি... ঈশান-শ্রেয়সকে বোর্ডের চুক্তি থেকে বাদ দিয়েছেন কে? জানালেন জয় শাহImage Credit source: X
Follow Us:
| Updated on: May 10, 2024 | 2:55 PM

কলকাতা: বোর্ডের নির্দেশ অমান্য করা ঘোরতর অপরাধ। তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। কিছুদিন আগে ঈশান কিষাণ (Ishan Kishan) ও শ্রেয়স আইয়ার (Shreyas Iyer) বাদ পড়েছেন বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি থেকে। কারণ, তাঁরা বোর্ডের নির্দেশ মানেননি। ঘরোয়া ক্রিকেটকে প্রাধান্য না দিয়ে ভুগতে হয়েছে ঈশান ও শ্রেয়সকে। যা নিয়ে এর আগে বিরাট আলোচনা হয়েছে। এ বার বিসিসআইয়ের সেক্রেটারি জয় শাহ বোর্ডের হেড অফিসে মিডিয়াকে জানিয়েছেন, ঈশান ও শ্রেয়সকে বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত তাঁর কিন্তু নয়। তাঁর কথায়, ‘কেউই অপরিহার্য নয়।’ এ বার প্রশ্ন হল ঈশান ও শ্রেয়সকে কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন কে?

বোর্ডের সেক্রেটারি জয় শাহ জানিয়েছেন, ঈশান কিষাণ ও শ্রেয়স আইয়ারকে কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নির্বাচক প্রধান অজিত আগরকরের। এই প্রসঙ্গে জয় বলেন, ‘সংবিধান চেক করে দেখতো পারেন। আমি তো শুধু নির্বাচক বৈঠকের আহ্বায়ক। ঈশান কিষাণ ও শ্রেয়স আইয়ারকে কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নির্বাচক প্রধান অজিত আগরকরের। ওরা ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেনি, তাই ওদের বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ও (অজিত আগরকর)। আমার ভূমিকা শুধু বাস্তবায়িত করা। আমরা সঞ্জুর মতো নতুন ক্রিকেটারদের সুযোগ দিয়েছি। কেউই অপরিহার্য নয়।’

জয় শাহ দাবি করেছেন যে, শ্রেয়স ও ঈশান বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি থেকে বাদ পড়ার পর তিনি তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। এরপর তিনি হার্দিকের প্রসঙ্গও তুলে আনেন। জয় বলেন, ‘হার্দিক তো বিসিসিআইকে বলেছে ও সাদা বলের ফর্ম্যাটে খেলবে। ও জানিয়েছিল যে বিজয় হাজারে ট্রফি ও সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফিতে খেলতে তৈরি। প্রত্যেক ক্রিকেটারকে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতে হবে। তাঁরা না চাইলেও খেলতে হবে।’