Dhoni Entertainment Private Limited: দক্ষিণে এ বার ডালপালা মেলছে মাহির ‘ধোনি এন্টারটেইনমেন্ট’
এ বার ধোনির প্রোডাকশন হাউস থেকে তৈরি হবে তামিল সিনেমা। তামিল ছাড়াও ধোনি এ বার থেকে দক্ষিণ ভারতীয় ভাষায় সিনেমা তৈরি করার পরিকল্পনা করেছেন।
নয়াদিল্লি: মহেন্দ্র সিং ধোনি (MS Dhoni) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পর একাধিক ক্ষেত্রে নিজেকে পরখ করে দেখেছেন। তার মধ্যে সব চেয়ে উল্লেখযোগ্য হল ধোনির সিনেমার প্রোডাকশন হাউস (Film Production Company)। রূপোলি পর্দায় দুনিয়ায় অভিনয়ে নয়, ক্যামেরার পিছনে হাতেখড়ি হয়ে গিয়েছে মাহির। ২০১৯ সালে তাঁর প্রোডাকশন হাউস ‘ধোনি এন্টারটেইনমেন্ট’ (Dhoni Entertainment) এর প্রযোজনায় তৈরি হয়েছিল ‘রোর অব দ্য লায়ন’ নামের ওয়েব সিরিজ। বলা ভালো সেটি ছিল স্পোর্টস ডকু সিরিজ। দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ২০১৮ সালের আইপিএলে আবার চেন্নাই সুপার কিংসের ফিরে আসার গল্প তুলে ধরা হয়েছিল সেখানে। এ তো গেল ধোনির প্রোডাকশনের প্রথম প্রজেক্টের কথা। ফের এক বার খবরের শিরোনামে মাহির প্রোডাকশন হাউস। এ বার তাতে জুড়েছে দক্ষিণী ছোঁয়া।
ধোনির চেন্নাই,তামিল ও সিএসকের প্রতি ভালোবাসা কারও অজানা নয়। এ বার ধোনির প্রোডাকশন হাউস থেকে তৈরি হবে তামিল সিনেমা। তামিল ছাড়াও ধোনি এ বার থেকে দক্ষিণ ভারতীয় ভাষায় সিনেমা তৈরি করার পরিকল্পনা করেছেন। যার অর্থ তামিলের পাশাপাশি ‘ধোনি এন্টারটেইনমেন্ট’ তেলুগু এবং মালয়ালম ভাষাতেও সিনেমা তৈরি করবে।
#LetsCinema EXCLUSIVE: Dhoni is launching his film production company in south ‘Dhoni Entertainment’ to produce films in Tamil, Telugu and Malayalam. pic.twitter.com/zgTxzdSynT
— LetsCinema (@letscinema) October 9, 2022
বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ‘ধোনি এন্টারটেইনমেন্ট’ নামের যে প্রোডাকশন হাউসের মালিক তাতে যৌথ মালিকানায় ভাগ রয়েছে তাঁর স্ত্রী সাক্ষীরও। প্রোডাকশন হাউসটির প্রথম রিলিজ হওয়া প্রজেক্ট ‘রোর অব দ্য লায়ন’। এই প্রোডাকশন হাউসের অপর দুটি প্রজেক্ট হল ‘ব্লেজ টু গ্লোরি’ এবং ‘দ্য হিডেন হিন্দু’। ২০১১ সালে ধোনির নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছিল ভারত। ‘ব্লেজ টু গ্লোরি’ হল একটি স্পোর্টস ডকুড্রামা। যা ভারতের ২৮ বছরের বিশ্বকাপের খরা কাটানোর গল্প তুলে ধরে। আর ‘দ্য হিডেন হিন্দু’ অক্ষত গুপ্তার লেখা বই। যা হিন্দুধর্মের সাতটি অমর ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। যারা মহাকাব্যের শেষের পরেও জীবিত বলে বিশ্বাস করা হয়।