East Bengal, ISL: চোটে ছিটকে গেলেন পারদো, বদলি হিসেবে এলেন সার্বিয়ান ফুটবলার!

Jose Antonio Pardo: সুপার কাপ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। আইএসএলের বড় ম্যাচেও দুরন্ত পারফর্ম করেছিলেন। ডিফেন্সের পাশাপাশি ব্লকার হিসেবেও পারদোকে ব্যবহার করেছেন লাল-হলুদের কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত। মরসুমের মাঝপথে সেই পারদোই চোট পেয়ে ছিটকে গেলেন। ডার্বি ম্যাচে তিনি চোট পেয়েছিলেন।

East Bengal, ISL: চোটে ছিটকে গেলেন পারদো, বদলি হিসেবে এলেন সার্বিয়ান ফুটবলার!
East Bengal, ISL: চোটে ছিটকে গেলেন পারদো, বদলি হিসেবে এলেন সার্বিয়ান ফুটবলার!
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 15, 2024 | 3:22 PM

কলকাতা: চোটে ছিটকে গেলেন ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) স্প্যানিশ ডিফেন্ডার জোসে আন্তোনিও পারদো (Jose Antonio Pardo)। সুপার কাপ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁর। আইএসএলের বড় ম্যাচেও দুরন্ত পারফর্ম করেছিলেন। ডিফেন্সের পাশাপাশি ব্লকার হিসেবেও পারদোকে ব্যবহার করেছেন লাল-হলুদের কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত। মরসুমের মাঝপথে সেই পারদোই চোট পেয়ে ছিটকে গেলেন। ডার্বি ম্যাচে তিনি চোট পেয়েছিলেন। নিশ্চিত বড় ধাক্কা ইস্টবেঙ্গলের। তবে ধাক্কা সামলাতে সময়ও নিল না ইস্টবেঙ্গল। পারদোকে ছাড়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই নতুন বিদেশি ডিফেন্ডার হিসেবে নেওয়া হল আলেকসান্দার প্যান্টিচকে (Aleksandar Pantić)।

পুরনো জায়গাতেই চোট পান পারদো। আর তাতেই সমস্যা। লম্বা সময়ের জন্য তাঁকে মাঠের বাইরে থাকতে হবে। আইএসএলের দ্বিতীয় পর্বে এক বিদেশি ছিটকে যাওয়া মানে বড় বিপত্তি। তাই পারদোকে ছেড়ে নতুন বিদেশিকে নিল ইস্টবেঙ্গল। ৩১ বছরের সার্বিয়ান ডিফেন্ডার ভিয়ারিয়ালে খেলেছেন ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত। ডায়নামো কিভের হয়েও খেলেছেন ১২ বছরের পেশাদার ফুটবল কেরিয়ারে। তবে গত কয়েক বছর কোনও টিমেই লম্বা সময় কাটাননি। আলেকসান্দার সার্বিয়ার বয়সভিত্তিক টিমেও খেলেছেন। প্রচুর অভিজ্ঞতার কারণেই কুয়াদ্রাত তাঁকে পছন্দ করেছেন। বাকি মরসুমের জন্য লাল-হলুদ জার্সিতে খেলতে দেখা যাবে তাঁকে।

কুয়াদ্রাত বলেছেন, ‘আলেকসান্দার প্রচুর অভিজ্ঞতা। ভিয়ারিয়াল, ডায়নামো, রেড স্টারের মতো ক্লাবে খেলেছে। ওকে আমি বেশ কিছু ধরেই চিনি। ট্রান্সউইন্ডোর পর্যন্ত খেলেছে ডোয়াক্সের হয়ে। পারদোর চোটের পর কোয়ালিটি ফুটবলার খুঁজে বের করা ছিল কঠিন ব্যাপার। কিন্তু ক্লাব কর্তারা সেই কাজটা দ্রুত সেরেছেন।’

ক্লাবে যোগ দেওয়ার আগে আলেকসান্দারও বলেছেন, ‘ইস্টবেঙ্গলের মতো ক্লাবে যোগ দিতে পেরে ভালো লাগছে। ফুটবল ইতিহাসে ক্লাবের বেশ কিছু স্মরণীয় মুহূর্ত রয়েছে। এই মরসুমেও চমৎকার খেলছে। আমি নিজের সেরাটা দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি। যাতে করে সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটাতে পারি।’