Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mohun Bagan vs East Bengal: ইস্টবেঙ্গলে আনন্দ ফিরিয়ে যা বললেন নন্দ…

Mohun Bagan Super Giant vs Emami East Bengal Post Match: নন্দ আরও যোগ করেন, 'এর আগে কলকাতা ডার্বি টেলিভিশনে দেখেছি। অবশেষে আমিও খেলার সুযোগ পেলাম। গর্ব হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা, সমর্থকরা খুশি। এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে!'

Mohun Bagan vs East Bengal: ইস্টবেঙ্গলে আনন্দ ফিরিয়ে যা বললেন নন্দ...
Image Credit source: twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 12, 2023 | 8:56 PM

এতটা পথ পেরিয়ে অবশেষে জয়। শনি সন্ধ্যায় ইস্টবেঙ্গলের নায়ক নন্দকুমার সেকর। সেই ২০১৯ সাল। টানা আটটি ডার্বি হারের পর অবশেষে জয়ের স্বাদ লাল-হলুদে। ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন নন্দ কুমার। ডান প্রান্ত থেকে উঠছিলেন। হঠাৎই গতি বাড়ান। কিছুটা এগিয়ে মোহনবাগান বক্সের ডানদিকে নন্দ কুমারের সামনে অনিরুদ্ধ থাপা। ডান পায়ে বল ছিল নন্দর। সেখান থেকে বাঁ পায়ে বল নিয়েই শট। আনন্দে লাফিয়ে উঠল লাল-হলুদ গ্যালারি। এক শটেই ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের নয়নের মণি হয়ে উঠলেন নন্দ কুমার। ম্যাচ শেষে তিনি যা বললেন। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

প্রথম ডার্বির অনুভূতি কেমন? গোলদাতা নন্দ কুমার বলেন, ‘আমার প্রথম ডার্বি। মোহনবাগানের বিরুদ্ধে প্রথম বার গোল করলাম। কেরিয়ারের প্রথম ডার্বিতেই গোল করব, সেই প্রত্যাশা একেবারেই ছিল না। প্রথম ডার্বি, এত সুন্দর সমর্থন, দুর্দান্ত একটা অনুভূতি হচ্ছে। দীর্ঘ দিন পর এত সমর্থকের সামনে খেলার সুযোগ পেয়েছি। সতীর্থ-সমর্থকদের জন্য গর্বিত। এই জয়ের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হয়েছে আমাদের।’

নন্দ কুমার যে জায়গায় ছিলেন, অনিরুদ্ধকে কাটিয়ে আরও এগিয়ে যেতে পারতেন। হয়তো শট নেওয়া সহজ হত। সে সময় কী ভাবছিলেন ইস্টবেঙ্গলের গোলদাতা? বলছেন, ‘ট্রেনিংয়ে এমন সিচুয়েশন প্র্যাক্টিস করেছি। আমি মূলত ডান পায়েই শট নিতে অভ্যস্ত। তবে আমি অন্য পায়ে ফিনিশ করার চেষ্টা করেছিলাম। সেটা করতে পেরে ভালো লাগছে।’

এটা কার্যত নতুন ইস্টবেঙ্গল। হাতে গোনা কয়েক জন গত মরসুমে ছিলেন। নন্দ কুমার বলেন, ‘প্রথম ম্যাচ থেকেই দলের প্রত্যেকে প্রত্যেককে তাতিয়েছি। এই ম্যাচের আগেও তাই হয়েছে। কোচ আমাদের অনেক কিছুই বলেছে। আমরা জানতাম, প্রতিপক্ষ কতটা শক্তিশালী। কঠিন চ্যালেঞ্জের সামনে পড়তে হবে এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ ছিল না। মাঠে নেমে একশো শতাংশ দিতে চেয়েছিলাম। সেটা পেরেছি।’

ঘুরে ফিরে আবারও তাঁর শট প্রসঙ্গ এল। নন্দ আরও খোলসা করে বলেন, ‘আমাদের টার্গেট থাকে, ডি বক্সে গেলে শট নেওয়ার। সামনে কে থাকছে, সেটা বড় কথা নয়। আমার সামনে অনিরুদ্ধ, গোলে বিশাল ছিল, সে সব মাথায় আসেনি। আমার লক্ষ্য ছিল, শট নেওয়া। পছন্দ ডান পা হলেও, বাঁ পায়ে শট নিয়েছিলাম।’

প্রথম ডার্বিব অভিজ্ঞতা কেমন হল? ‘এক কথায়, অ্যামেজিং। ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান, দু-দলেরই প্রচুর সমর্থক, দারুণ অনভূতি, খাবরা ভাই আমাকে নিয়ে আরও মজা করছিল। সত্যি বলতে, আমি প্রচন্ড নার্ভাস ছিলাম। এর আগে কলকাতা ডার্বি টেলিভিশনে দেখেছি। অবশেষে আমিও খেলার সুযোগ পেলাম। গর্ব হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা, সমর্থকরা খুশি। এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে!’

'বাবা কি কার‌ও একার হয়', শ্রীরাম নিয়ে কল্যাণের বড় কথা
'বাবা কি কার‌ও একার হয়', শ্রীরাম নিয়ে কল্যাণের বড় কথা
'দরকার পড়লে আসল অস্ত্র তুলব', রণংদেহী মেজাজে অগ্নিমিত্রা পাল
'দরকার পড়লে আসল অস্ত্র তুলব', রণংদেহী মেজাজে অগ্নিমিত্রা পাল
ওয়াকফ সম্পত্তি কী, বোঝালেন রুদ্রনীল
ওয়াকফ সম্পত্তি কী, বোঝালেন রুদ্রনীল
ঘাতক ট্রাম্পই, শুল্ক 'যুদ্ধে'র কারণে শুক্রবারই রক্তাক্ত ভারতের বাজার!
ঘাতক ট্রাম্পই, শুল্ক 'যুদ্ধে'র কারণে শুক্রবারই রক্তাক্ত ভারতের বাজার!
'কীসে মঙ্গল হয় সেটা মুখ্যমন্ত্রী জানেন', চাকরিহারাদের কী আশ্বাস দিলেন
'কীসে মঙ্গল হয় সেটা মুখ্যমন্ত্রী জানেন', চাকরিহারাদের কী আশ্বাস দিলেন
কীভাবে এগোলে হারানো চাকরি ফেরত পাবে, জানালেন শুভেন্দু
কীভাবে এগোলে হারানো চাকরি ফেরত পাবে, জানালেন শুভেন্দু
'হাই হ্যালো ছোড়ো, জয়শ্রী রাম বোলো', শুভেন্দুর নতুন শ্লোগান
'হাই হ্যালো ছোড়ো, জয়শ্রী রাম বোলো', শুভেন্দুর নতুন শ্লোগান
হাতে বিরাট অর্ডার বুক, আপনাকে মালামাল করতে পারে এই সব শেয়ার!
হাতে বিরাট অর্ডার বুক, আপনাকে মালামাল করতে পারে এই সব শেয়ার!
স্মলক্যাপে বাজি হতে পারে এই সেক্টরগুলোই!
স্মলক্যাপে বাজি হতে পারে এই সেক্টরগুলোই!
জ্যাম কাটিয়ে বাসের চেয়েও কম খরচে বাইকে চেপে অফিস, সময় বাঁচাবে EV!
জ্যাম কাটিয়ে বাসের চেয়েও কম খরচে বাইকে চেপে অফিস, সময় বাঁচাবে EV!