Old QR Code: 3000 বছর আগেও কি হত UPI পেমেন্ট? বিজ্ঞানীরা পেলেন QR কোডের হদিশ!
3000 Year Old QR Code: আজকাল, একটি প্রাচীন মূর্তির ছবি মানুষের মধ্যে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে, যার উপরে QR কোডের মতো কিছু একটা দেখা যাচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে যে, এই মূর্তিটি মায়া সভ্যতার। আর এই সভ্যতা মেক্সিকো, হন্ডুরাস, গুয়াতেমালা এবং ইউকাটান উপদ্বীপে 1500 খ্রিস্টপূর্বাব্দের আগে ছিল।
দোকান থেকে একটা জিনিস কিনে সঙ্গে সঙ্গে পকেট থেকে ফোনটি বের করে QR কোড স্ক্যান করে পেমেন্ট করে ফেললেন। অর্থাৎ আজ যে QR কোড প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন, তার অস্তিত্ব 3000 বছর আগেও ছিল। শুনেই চোখ কপালে উঠল তো? ভাবছেন এত বছর আগে তো ফোনই ছিল না। তাহলে QR কোডের ব্যবহার কী করে হতে পারে! এমনটাই সোশ্যাল মিডিয়াতে দাবি করা হচ্ছে। আজকাল, একটি প্রাচীন মূর্তির ছবি মানুষের মধ্যে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে, যার উপরে QR কোডের মতো কিছু একটা দেখা যাচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে যে, এই মূর্তিটি মায়া সভ্যতার। আর এই সভ্যতা মেক্সিকো, হন্ডুরাস, গুয়াতেমালা এবং ইউকাটান উপদ্বীপে 1500 খ্রিস্টপূর্বাব্দের আগে ছিল। আর সেখানেই একটি প্রাচীন মূর্তিতে দেখা গিয়েছে, QR কোডের মতোই একটি ছাপ। আপনি ছবিটি দেখলে অবাক হবেন। যদিও এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
কোথা থেকে এল এই QR কোড?
আমেরিকার এই প্রাচীন সভ্যতা তার সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে বলে মনে করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই মূর্তির ছবি শেয়ার করে এই দাবিকে সমর্থন করতে দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ নেটিজেনদের। দাবি অনুযায়ী, গবেষকরা হাজার বছরের পুরনো একটি প্রাচীন মূর্তি খুঁজে পেয়েছেন, যার সঙ্গে মায়া সভ্যতার সম্পর্ক রয়েছে। এই প্রাচীন মূর্তিটি সাধারণ মূর্তি থেকে বেশ আলাদা। এমনকি দেখতেও বেশ অদ্ভুত। কারণ, এতে হাত-পা থাকলেও মাথার বদলে QR কোডের মতো কিছু দেখা যাচ্ছে। ঠিক একই QR কোড, যা আপনি কিংবা আমি আজ পেমেন্ট করতে ব্যবহার করি। তবে কি সেই যুগে QR কোড ব্যবহার করত?
3000 বছর আগেও ব্যবহার হত QR কোড?
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এই ছবিটির সত্যতা যাচাই করা হয়নি। তবে এই ছবি নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা তুঙ্গে। যেহেতু, ভারতে QR কোড প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্টের ব্যবহার প্রায় এক দশক হয়ে গিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া মূর্তির মধ্যে মায়া সভ্যতার উন্নত প্রযুক্তি দেখে হতবাক বিজ্ঞানীরাও। তিন হাজার বছরের পুরনো মায়া সভ্যতায় এ ধরনের প্রযুক্তি আদৌ কী কাজে ব্যবহার করা হত, যা নিয়েই গবেষণা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
গুপ্তধনের পথ দেখাবে এই মূর্তি?
এই ছবিটি সম্প্রতি ফেসবুকে মিস্টিরিয়াস ওয়ার্ল্ড নামে একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে শেয়ার করা হয়েছে, যা এ পর্যন্ত 16 হাজার মানুষ লাইক করেছে, যখন হাজার হাজার ব্যবহারকারী তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তবে গবেষকদের মতে, এটি এমন একটি মূর্তি যা সেই সভ্যতার গুপ্তধনের পথ দেখাতে সাহায্য করবে।