Space Sickness: ঢেঁকুর তোলা,হাঁচা,কাঁদা মানা
Space Sickness: চন্দ্রযান-৩ এর সফল উৎক্ষেপণের পর মহাশূন্যে নভশ্চর পাঠাচ্ছে ইসরোমহাশূন্যে আগামী ২ বছরে নভশ্চর পাঠাবে ইসরো। জানেন মহাশূন্যে কেমন অনুভূতি হয় মহাকাশচারীদের? মহাকাশে পৌঁছেই নভশ্চরদের 'স্পেস সিকনেস' হয়। মহাকাশ যান বা ইন্টারন্যাশানাল স্পেস স্টেশনের প্রতিকূলতা অদ্ভুত । কপালে যন্ত্রণা, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব হয় মহাকাশচারীদের।
চন্দ্রযান-৩ এর সফল উৎক্ষেপণের পর মহাশূন্যে নভশ্চর পাঠাচ্ছে ইসরো। মহাশূন্যে আগামী ২ বছরে নভশ্চর পাঠাবে ইসরো। জানেন মহাশূন্যে কেমন অনুভূতি হয় মহাকাশচারীদের? মহাকাশে পৌঁছেই নভশ্চরদের ‘স্পেস সিকনেস’ হয়। মহাকাশ যান বা ইন্টারন্যাশানাল স্পেস স্টেশনের প্রতিকূলতা অদ্ভুত। কপালে যন্ত্রণা, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব হয় মহাকাশচারীদের। এর জন্য ওষুধ থাকে স্পেস স্টেশনে। এছাড়াও মহাকাশে আরও অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হয় নভশ্চরদের। মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় কান্নাকাটির ফলে তৈরি অশ্রু চোখের ওপরেই থেকে যায়। মাধ্যাকর্ষহীনতার জন্য খাবার খেলেও ঢেঁকুর ওঠে না। হাঁচলে হাঁচির বেগে ২০ ফুট পর্যন্ত পিছনে ছিটকে যান নভশ্চররা। দীর্ঘদিন মহাশূন্যে থাকলে মহাকাশযাত্রীদের মেরুদণ্ড লম্বা হতে পারে। তাই নভশ্চররা রেজিস্ট্যান্ট ব্যান্ড ব্যবহার করেন। মহাকাশে ২ ঘণ্টা ওয়ার্কআউটের সুযোগ থাকে মহাকাশচারীদের। নভশ্চররা ৪৫ মিনিট ধরে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখেন। মহাকাশে পাওয়া যায় বারুদের মত গন্ধ।