Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

রাস্তা নেই! তাই পায়ে হেঁটে নদী পেরিয়ে স্কুল যাচ্ছে খুদেরা

Bankura: বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের মাঝ বরাবর বয়ে গিয়েছে শিলাবতী নদী। সেই নদীর এক পারে রয়েছে সাঁইড়ি, আকড়ো, পুইপাল, খামারডাঙ্গা সহ বেশ কয়েকটি গ্রাম। অন্য পারে রয়েছে লায়েকপাড়া আর এস বিদ্যামন্দির।

রাস্তা নেই! তাই পায়ে হেঁটে নদী পেরিয়ে স্কুল যাচ্ছে খুদেরা
নদী পেরচ্ছে পড়ুয়ারাImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 12, 2024 | 1:13 PM

তালডাংরা: রাজ্যে সরকার বদলেছে। ঢালাও উন্নয়নের কথা বলে বদলে যাওয়া সরকার বারংবার দাবি করেছে জঙ্গলমহল হাসছে। কিন্তু হাল কি বদলেছে বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের সাঁইড়ি, আকড়ো, পুইপাল, খামারডাঙ্গা সহ বিভিন্ন গ্রামের পড়ুয়াদের? প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে গ্রামগুলির পড়ুয়ারা নিত্যদিন পায়ে হেঁটে পারাপার করে শিলাবতী নদী।

বাঁকুড়ার সিমলাপাল ব্লকের মাঝ বরাবর বয়ে গিয়েছে শিলাবতী নদী। সেই নদীর এক পারে রয়েছে সাঁইড়ি, আকড়ো, পুইপাল, খামারডাঙ্গা সহ বেশ কয়েকটি গ্রাম। অন্য পারে রয়েছে লায়েকপাড়া আর এস বিদ্যামন্দির। একসময় এলাকায় অন্য কোনও উচ্চ বিদ্যালয় না থাকায় প্রাথমিকের বেড়া ডিঙোতেই পড়ুয়াদের নদীর অপর পাড়ে লায়েকপাড়া আর এস বিদ্যামন্দিরে যেতে হত।

দশকের পর দশক ধরে নদী গর্ভ দিয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে যাতায়াত করতে হয় পড়ুয়াদের। বেশ কয়েকবছর আগে পড়ুয়াদের সুবিধার জন্য বাঁশিপুর এলাকায় উচ্চ প্রাথমিক স্কুল স্থাপন করা হয়। কিন্তু ওই স্কুলে পরিকাঠামো ও যথেষ্ট শিক্ষক না থাকায় পড়ুয়াদের ওই স্কুলে পাঠানো বন্ধ করে দেন অভিভাবকরা। অগত্যা গ্রামগুলির পড়ুয়াদের আজো প্রাথমিকের গন্ডি পেরোলেই শিলাবতী নদী পেরিয়ে যেতে হয় নদীর অপর পারে থাকা লায়েকপাড়া আর এস বিদ্যামন্দিরেই।

বছরের অন্যান্য সময়ে নদীতে সেভাবে জল না থাকায় তেমন সমস্যা হয় না। কিন্তু বর্ষার কয়েকমাস নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পেলেই চূড়ান্ত সমস্যায় পড়ে পড়ুয়ারা। প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকে স্কুল যাতায়াত। বর্ষায় সময় স্কুলে পরীক্ষা থাকলে গ্রামের পড়ুয়াদের গাড়ি ভাড়া করে প্রায় ১৫ কিলোমিটার ঘুরপথে যেতে হয় স্কুলে। এই সমস্যার সমাধানে পাকা সেতু না হোক নদীর উপর অন্তত অস্থায়ী কাঠের সেতু নির্মাণের দাবি তুলেছে পড়ুয়া থেকে স্থানীয় অবিভাবকরা। এক পড়ুয়া বলেন, “আমাদের রোজই নদী পথ পেরিয়ে স্কুল যেতে হয়। আশপাশের আরও গ্রাম আছে। অসুবিধা হয় যেতে। আর ঘুর পথ আছে। তবে ন থেকে দশ কিমি রাস্তা ঘুর পথে যেতে হয়।”

এ প্রসঙ্গে তালডাংরার তৃণমূল বিধায়ক ফাল্গুনী সিংহবাবু বলেন, এই সমস্যা আছে। মুশকিল হল এই সমস্যা সমাধানের জন্য কাছেই একটা স্কুল তৈরি করেছি। কিন্তু অভিভাবকরা ওই স্কুলে বাচ্চাদের নিয়ে যেতে চান না।”

'বাবা কি কার‌ও একার হয়', শ্রীরাম নিয়ে কল্যাণের বড় কথা
'বাবা কি কার‌ও একার হয়', শ্রীরাম নিয়ে কল্যাণের বড় কথা
'দরকার পড়লে আসল অস্ত্র তুলব', রণংদেহী মেজাজে অগ্নিমিত্রা পাল
'দরকার পড়লে আসল অস্ত্র তুলব', রণংদেহী মেজাজে অগ্নিমিত্রা পাল
ওয়াকফ সম্পত্তি কী, বোঝালেন রুদ্রনীল
ওয়াকফ সম্পত্তি কী, বোঝালেন রুদ্রনীল
ঘাতক ট্রাম্পই, শুল্ক 'যুদ্ধে'র কারণে শুক্রবারই রক্তাক্ত ভারতের বাজার!
ঘাতক ট্রাম্পই, শুল্ক 'যুদ্ধে'র কারণে শুক্রবারই রক্তাক্ত ভারতের বাজার!
'কীসে মঙ্গল হয় সেটা মুখ্যমন্ত্রী জানেন', চাকরিহারাদের কী আশ্বাস দিলেন
'কীসে মঙ্গল হয় সেটা মুখ্যমন্ত্রী জানেন', চাকরিহারাদের কী আশ্বাস দিলেন
কীভাবে এগোলে হারানো চাকরি ফেরত পাবে, জানালেন শুভেন্দু
কীভাবে এগোলে হারানো চাকরি ফেরত পাবে, জানালেন শুভেন্দু
'হাই হ্যালো ছোড়ো, জয়শ্রী রাম বোলো', শুভেন্দুর নতুন শ্লোগান
'হাই হ্যালো ছোড়ো, জয়শ্রী রাম বোলো', শুভেন্দুর নতুন শ্লোগান
হাতে বিরাট অর্ডার বুক, আপনাকে মালামাল করতে পারে এই সব শেয়ার!
হাতে বিরাট অর্ডার বুক, আপনাকে মালামাল করতে পারে এই সব শেয়ার!
স্মলক্যাপে বাজি হতে পারে এই সেক্টরগুলোই!
স্মলক্যাপে বাজি হতে পারে এই সেক্টরগুলোই!
জ্যাম কাটিয়ে বাসের চেয়েও কম খরচে বাইকে চেপে অফিস, সময় বাঁচাবে EV!
জ্যাম কাটিয়ে বাসের চেয়েও কম খরচে বাইকে চেপে অফিস, সময় বাঁচাবে EV!