Naushad Siddiqui: ‘দুধেল গাই, দুধ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে..’, কাকে বললেন নওশাদ?
Naushad Siddiqui: কাজল মুখে বলছেন তিনি বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে নারাজ। তাঁর কথায়, “কে কাকে ডাকবে না ডাকবে সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমাকে ডাকা না হলে আমি সেখানে যাব না।” যদিও বিতর্ক থামছে না।
সিউড়ি: বীরভূমের রাজনীতিতে টানাপোড়েনের শেষ যেন কিছুতেই নেই। এবার সিউড়ি উৎসবের আমন্ত্রণেও কেষ্ট-কাজল দ্বন্দ্ব। অনুব্রতকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও ডাক পেলেন না বীরভূমের জেলা সভাধিপতি। এদিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শতাব্দী রায়, বিকাশ রায়চৌধুরীদেরও। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে প্রশাসনের সব আধিকারিকদেরও। কিন্তু, জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও তৃণমূলের কোর কমিটির সদস্য হয়েও কেন ডাক পেলেন না কাজল? তা নিয়েই জেলার রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে নতুন চাপানউতোর।
তবে কাজল মুখে বলছেন তিনি বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে নারাজ। তাঁর কথায়, “কে কাকে ডাকবে না ডাকবে সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমাকে ডাকা না হলে আমি সেখানে যাব না।” যদিও বিতর্ক থামছে না। বীরভূম জেলার তৃণমূল নেতারাও কোনও কথাই বলতে চাইছেন না এ নিয়ে। তবে খোঁচা দিতে ছাড়েননি আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী।
এই খবরটিও পড়ুন
নওশাদের কথায়, “কাজল শেখ সভাধিপতি। সহজ করে বললে একটা জেলার মুখ্যমন্ত্রী। তাঁকে বাদ দিয়ে দিচ্ছে। অথচ অনুব্রত মণ্ডল যখন জেলে ছিল তখন এই কাজল শেখকে দিয়ে কাজ হয়েছে। আসলে যখন যাকে দরকার তাঁকে নিয়ে তৃণমূল কাজ করিয়ে নেয়। তারপর ডানা ছেঁটে ফেলে।” এখানেই না থেমে তিনি আরও বলেন, “কাজল শেখ তো দুধেল গাই। যতক্ষণ ওর দুধ দেওয়ার ক্ষমতা ছিল ওকে ব্যবহার করা হয়েছে। ওর দুধ দেওয়ার ক্ষমতা শেষ হলেই এবার মার্কেটে তুলতে হবে বিক্রি করার জন্য। সেই অবস্থা কাজল শেখের।”