BJP Group Clash: বিজেপি সভাপতির বিরুদ্ধে পোস্টার শিলিগুড়িতে, যুব সভাপতির পদ নিয়ে কোন্দল

Siliguri: বিজেপি সভাপতির বিরুদ্ধে পোস্টারে ছয়লাপ শিলিগুড়িতে। যুব সভাপতির পদ নিয়ে কোন্দল। জেলায় বিজেপি যুব মোর্চার সভাপতি হিসেবে অরিজিৎ দাসের নাম ঘোষণা হতেই শিলিগুড়িতে সামনে এল ক্ষোভ-বিক্ষোভ।

BJP Group Clash: বিজেপি সভাপতির বিরুদ্ধে পোস্টার শিলিগুড়িতে, যুব সভাপতির পদ নিয়ে কোন্দল
পড়ল পোস্টার (নিজস্ব ছবি)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 28, 2022 | 4:22 PM

শিলিগুড়ি: এবার খবরে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল। জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে পোস্টার দেওয়ার অভিযোগ বিজেপিরই। শিলিগুড়িতে নতুন যুব মোর্চার সভাপতির নাম ঘোষণার পর তুঙ্গে গোষ্ঠী-কোন্দল। নতুন সভাপতিকে সরানোর দাবিতে পোস্টার। যদিও, ঘটনার বিষয়ে অস্বীকার করে জেলা নেতৃত্ব দাবি করেছে কুৎসা রটাতেই এই পোস্টার লাগিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।

বিজেপি সভাপতির বিরুদ্ধে পোস্টারে ছয়লাপ শিলিগুড়িতে। যুব সভাপতির পদ নিয়ে কোন্দল। জেলায় বিজেপি যুব মোর্চার সভাপতি হিসেবে অরিজিৎ দাসের নাম ঘোষণা হতেই শিলিগুড়িতে সামনে এল ক্ষোভ-বিক্ষোভ। শনিবার সকালে জেলা বিজেপি সভাপতি আনন্দময় বর্মণের বিরুদ্ধে পোস্টার পড়েছে শিলিগুড়িতে। হাসমি চকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় পোস্টারে ছয়লাপ করা হয়েছে। কোথাও জেলা বিজেপি সভাপতি ও বিধায়ক আনন্দময় বর্মণের ছবিতে লাল কালি দিয়ে কাটা চিহ্ন দিয়ে লেখা হয়েছে এই জেলা সভাপতি চাই না। কোথাও আবার লেখা হয়েছে যুব সভাপতি পদে সৌরভ বসু সরকারকে চাই।

এ নিয়ে, অবশ্য নিজেদের গোষ্ঠীকোন্দল আড়াল করে বিজেপি সভাপতি টেলিফোনে জানিয়েছেন শিলিগুড়িতে সামনেই ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই বিজেপির বিরুদ্ধে কুৎসা করতেই এইরকম কাজ করেছে শাসক দল। বিজেপির অন্দরে কোনও গোষ্ঠীকোন্দল নেই বলেই জানিয়েছেন তিনি। বলেন, ‘আমাদের দলের এটা শিষ্টাচার নয়, আমরা তৃণমূল বা কংগ্রেস করিনা। আমাদের দলে যদি কোনও কিছু বলার থাকে দলের সাংগঠনিক একটা কাঠামো আছে। তার মাধ্যমে আমরা দলে বলি। আমরা এই ধরনের পোস্টার বা কোনও ব্যানারের রাজনীতি করি না। যে বা যাঁরা এটা করছে তাদের উদ্দেশ্য বিজেপিকে কালিমা লিপ্ত করা।’ অন্যদিকে, যুব মোর্চার নেতা সৌরভ বসু সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি।

যদিও, জেলা তৃণমূলের মুখপত্র বেদব্রত দত্ত বলেন, ‘বিজেপি এখন ক্ষয়িষ্ণু দল। নিজেরাই আকচা-আকচি করছে পদের মোহে। তাই এই পোস্টার পড়েছে শহরে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আনন্দময় বাবুর সর্বপ্রথম উচিৎ তাঁর নিজের দলের ভিতরে ভাল করে খোঁজ খবর নিয়ে দেখা নিজের দলের বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠী দলত্যাগে উদ্যত। বা তাঁদেরই দলের কোন কর্মীদের এটা কাজ। তাঁর কারণ তিনি যে দলে আছেন সেই দলে রয়েছেন সেই দলটি একটি স্বৈরতান্ত্রিক। বাংলায় তাদের এই মুহূর্তে পায়ের তলায় কোনও রকমের মাটি নেই।’