Arambag: ‘চাকরি দেয়নি, ১০ টাকা দিয়েও সাহায্য করেনি’, সুব্রত বক্সী যেতেই বিক্ষোভ
Arambag: বস্তুত, সালটা ২০০৬। অভিযোগ, তৎকালীন বাম আমলে সিপিএমের দ্বারা অত্যাচারিত হয় এই ছয় পরিবারের লোকজন। বিগত বারো বছর ধরে ঘর ছাড়া ছিলেন তাঁরা। বার বার তৃণমূলের ওপরমহলে গিয়েও কোনও সুবিচার পাননি বলে দাবি ওই সকল পরিবারগুলির।
আরামবাগ: দেওয়া হয়েছে প্রতিশ্রুতি। কিন্তু তারপরও মেলেনি চাকরি। সুব্রত বক্সীর সামনেই তাই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন শহিদ পরিবারের লোকজন। ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের রবীন্দ্রভবনের। তবে তৃণমূল মুখপাত্র শান্তনু সেন বলেন, “শহিদ পরিবারগুলির সঙ্গে সুব্রত বক্সী কথা বলেছেন। তাই তিনি বলার পর আমি আর কিছু বলব না।”
শনিবার আরামবাগে এসেছিলেন মিতালী বাগ ও সুব্রত বক্সী। আর তাঁকে দেখে দরজার বাইরে ব্যাপক ক্ষোভে ফেটে পড়েন গোঘাটের ছয় শহিদ পরিবারের লোকজন। ব্যাপক চিৎকার চেঁচামেচি করতে তাঁরা। অভিযোগ, তাঁদের কথা কেউ শোনেননি। তাঁদের ভিতরেও যেতে দেওয়া হয়নি। প্রতিশ্রুতি মত এই ছয় পরিবারের কাউকেই চাকরি দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ।অথচ তাঁদের বলা হয়েছে চাকরি হয়ে গিয়েছে। বিক্ষোভরত এক ব্যক্তি বলেন, “২০১১ সালে ক্ষমতায় এসেছে। ২০২৩ সাল হয়ে গেল দল দেখে না। আমাদের ১০টাকা দিয়েও দল সাহায্য করেনি। আমরা কী অপরাধ করেছি।”
বস্তুত, সালটা ২০০৬। অভিযোগ, তৎকালীন বাম আমলে সিপিএমের দ্বারা অত্যাচারিত হয় এই ছয় পরিবারের লোকজন। বিগত বারো বছর ধরে ঘর ছাড়া ছিলেন তাঁরা। বার বার তৃণমূলের ওপরমহলে গিয়েও কোনও সুবিচার পাননি বলে দাবি ওই সকল পরিবারগুলির। শনিবার দুপুরে আরামবাগের রবীন্দ্র ভবনে পৌঁছন সুব্রত বক্সী। এরপরই এই ছয় পরিবারের লোকজন সোজা হাজির হয়ে যান। কিন্তু তাঁদের ঢুকতেই দেওয়া হয়নি বলে দাবি। কেউ কোন কথা শুনতে চাননি।