AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jalpaiguri News: বড় বিপদের হাতছানি জঙ্গলে, এই ভাবে চলাফেরা করলে হতে পারে মৃত্যুও

Jalpaiguri: বস্তুত, ডুয়ার্সের মোরাঘাট এলাকা। সেখানেই রয়েছে হাতিদের 'হাই সেনসেটিভ' করিডর। উত্তরবঙ্গের এই ডুয়ার্সে রয়েছে ন'টি হাই সেনসিটিভ করিডর। এই করিডর দিয়েই নিত্যদিন যাতায়াত করে হাতিরা। যদিও বন দফতরের দাবি তারা বিষয়টি কিছুই জানেন না।

Jalpaiguri News: বড় বিপদের হাতছানি জঙ্গলে, এই ভাবে চলাফেরা করলে হতে পারে মৃত্যুও
জঙ্গলে বিপদের হাতছানিImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 11, 2024 | 12:10 PM
Share

বানারহাট: প্লাস্টিকের বোতল, কাচের বোতল, মদের বোতল কী নেই। আর সেই খেয়েই কার্যত বড় বিপদের মুখে ওরা। যেখান থেকে ওরা যাতায়াত করে সেই করিডরেই ডাম্পিং গ্রাউন্ড। চিন্তায় পরিবেশ প্রেমীরা।জানা গিয়েছে, ডুয়ার্সের বানারহাট ব্লকের মোরাঘাট এলাকাতে হাতিদের করিডরে মধ্যেই ফেলা হচ্ছে শহরের নোংরা আবর্জনা। ডাম্পিং গ্রাউন্ড না থাকায় বিভিন্ন জায়গায় এখন নোংরা আবর্জনা প্লাস্টিকের বর্জ্য,মদের বোতল,ইনজেকশনের সিরিঞ্জ সব কিছুই এনে ফেলা হচ্ছে সেখানে । যার কারণে চিন্তা বাড়াচ্ছে বন দফতরের।

ইতিমধ্যেই সেই ময়লা আবর্জনার স্তুপের পাশে হাতির মলের মধ্যে মিলেছে প্লাস্টিক। এর থেকেই স্পষ্ট যে খাবারের মধ্য দিয়ে হাতিদের পেটে যাচ্ছে প্লাস্টিক। তাতেই হাতির মৃত্যুর আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যাচ্ছে। নোংরা আবর্জনার স্তূপ থেকে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ,ছড়াচ্ছে দূষণ, বিপদ বাড়ছে হেরিটেজ প্রাণীদের ।

বস্তুত, ডুয়ার্সের মোরাঘাট এলাকা। সেখানেই রয়েছে হাতিদের ‘হাই সেনসেটিভ’ করিডর। উত্তরবঙ্গের এই ডুয়ার্সে রয়েছে ন’টি হাই সেনসিটিভ করিডর। এই করিডর দিয়েই নিত্যদিন যাতায়াত করে হাতিরা। যদিও বন দফতরের দাবি তারা বিষয়টি কিছুই জানেন না। সংবাদ মাধ্যমের থেকে প্রথম ঘটনা জানতে পারলেন। গোটা ঘটনা তদন্ত করে পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছেন বিন্নাগুড়ি বন্যপ্রাণ শাখার স্কোয়াডের আধিকারিকরা।

এই বিষয়ে পরিবেশ প্রেমী সংস্থা ন্যাসের কর্মকর্তা নফসোর আলি তিনি বলেন, “এইভাবে হাতিদের করিডরের মধ্যে যদি নোংরা আবর্জনা ফেলে ডাম্পিং গ্রাউন্ড করা হয়,তাহলে বিপদ বাড়বে বন্যপ্রাণীদের। এই প্লাস্টিকের বর্জ্য অনেক সময় হাতিরা খেয়ে ফেলতে পারে। যার কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে বন্যপ্রাণীর। এমনকী সেখানে যে সমস্ত বস্তু ফেলা হচ্ছে সেগুলো মোটেই পরিবেশ বান্ধব নয়। পরিবেশের জন্যে ক্ষতিকর। প্লাস্টিক, মদের বোতল, ভাঙা কাচের টুকরোর খেয়ে আঘাত পেতে পারে বন্যপ্রাণীরা।”

যদিও বন দফতরের দাবি, তারা বিষয়টি কিছুই জানেন না। সংবাদ মাধ্যমের থেকে প্রথম ঘটনা জানতে পারলেন। গোটা ঘটনা তদন্ত করে পদক্ষেপের আশ্বাস দিয়েছেন বিন্নাগুড়ি বন্যপ্রাণ শাখার স্কোয়াডের আধিকারিকরা।