ক্রসিং পয়েন্টে কীভাবে চলে এল মালগাড়ি? কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার পরই উঠছে বড় প্রশ্ন
NJP-Sealdah Kanchanjunga Express Accident: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের গতি ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার ছিল। মালগাড়িটিও যথেষ্ট গতি ছিল। এই দুর্ঘটনার পিছনে অন্তর্ঘাত রয়েছে কি না, সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রেলওয়ের তরফে নির্দেশ থাকে, উত্তরবঙ্গ থেকে কলকাতাগামী যে ট্রেনগুলি থাকে, সেগুলিকেই মূলত গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে লাইন দিয়ে পাস করিয়ে দেওয়া হয়। তারপর সেই লাইনে দেওয়া হয় অন্যান্য ট্রেন। আজকের দুর্ঘটনার পর প্রথম প্রশ্ন উঠছে, কাঞ্চনজঙ্ঘা যাওয়ার সময় কীভাবে মালগাড়ি চলে এল? কীভাবে ওই ক্রসিং পয়েন্টে এসে মালগাড়ি ধাক্কা মারল, সেই প্রশ্নও উঠেছে।
জানা গিয়েছে, মালগাড়িটি ওভারলোডেড ছিল। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের গতি ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৭০ কিলোমিটার ছিল। মালগাড়িটিও যথেষ্ট গতি ছিল। এই দুর্ঘটনার পিছনে অন্তর্ঘাত রয়েছে কি না, সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের সংযোগকারী রুট এটি। এই দুর্ঘটনার পর আপাতত বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। বন্ধ ট্রেন চলাচল। ইতিমধ্যেই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে রেলের আধিকারিক ও উদ্ধারকারী দল। অ্যাম্বুল্যান্সে করে আহতদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তবে হতাহতের সংখ্যা এখনও জানা যায়নি।