JP Nadda: অধীর গড়ে নির্মলের সমর্থনে ভোটের প্রচারে এলেন নাড্ডা
JP Nadda: লোকসভা ভোটের মরশুমে এই প্রথমবার রাজ্যে এলেন বিজেপি নেতা। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ একাধিকবার বঙ্গে এলেও বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি এলেন প্রথম। আজ বহরমপুরে ভোটের প্রচারে এলেন বিজেপি নেতা।
আগামী ৭ মে তৃতীয় দফার নির্বাচন। আর তার আগে রাজ্যে প্রচারে এলেন বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি। লোকসভা ভোটের মরশুমে এই প্রথমবার রাজ্যে এলেন বিজেপি নেতা। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ একাধিকবার বঙ্গে এলেও বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি এলেন প্রথম। আজ বহরমপুরে ভোটের প্রচারে এলেন বিজেপি নেতা।
সর্বশেষ তথ্য একনজরে
- জেপি নাড্ডা: তৃণমূলের লোককে চাল চোর বলা হয়। প্রধানমন্ত্রী পাঠানো চালও চুরি করে। এদের ভোটে জেতানো উচিত? মমতার সরকার কেন্দ্রীয় প্রকল্প এখানে আনতে দেয় না।
- জেপি নাড্ডা: মোদীজীর সময় অনেক রাস্তা তৈরি হয়েছে। রেল লাইন হয়েছে। বিকাশ হচ্ছে। ভারত এগোচ্ছে। মহিলা, দলিত,কৃষক, মজুর, সকলকে শক্তিশালী করেছেন মোদী। গ্রামের বিকাশে কাজ হচ্ছে। গ্রামের রাস্তা আগের থেকে ভাল হয়েছে। এখন মোদীজী পাঁচ কোটি টাকা পঞ্চায়েতগুলোকে দেন উন্নতির জন্য।
- জেপি নাড্ডা: অটো মোবাইলে আমরা এগিয়ে গিয়েছি। জাপানও আমাদের পিছনে। ওষুধ তৈরিতে ভারত দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। সব থেকে সস্তা ও কার্যকরী ওষুধ ভারত বানায়। পেট্রোকেমিক্যালে ভারতের রপ্তানি ১০৬ শতাংশ বেড়েছে। আগে চিন থেকে খেলনা আমদানি হত। এখন ভারত নিজে তৈরি করে। বর্তমানে খেলনা তৈরিতে দেশ তৃতীয় স্থানে এসেছে। আগে মোবাইলে লেখা থাকত মেড ইন চায়না, এখন লেখা থাকে মেড ইন ইন্ডিয়া।
- জেপি নাড্ডা: মোদীজির নেতৃত্বে দেশ আজ উজ্জ্বল নক্ষত্র। ভারত এখন আত্মনির্ভর। এখানকার প্রার্থী নির্মল সাহাকে জিতিয়ে সংসদে পাঠান।
- জেপি নাড্ডা: মুখ্যমন্ত্রী সরকারে থাকাকালীন বিভিন্ন দুর্নীতি হয়েছে। তৃণমূলের নেতাদের ঘর থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়েছে। আর মোদীজি সরকারে থাকাকালীন কোনও রকম দুর্নীতি হয়নি।
- মমতার সরকার বাংলার বদনাম করেছে। বাংলার অবস্থা খারাপ করেছে। আমরা মজবুত সরকার তৈরি করতে চাই। আর মমতার সরকার তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে। ভেদাভেদ করে। জঙ্গীদের সহানুভূতি দেখায়।
- আর কেন্দ্রীয় সরকারকে দেখুন, যখন পাকিস্তান আমাদের উপর হামলা চালায় তখন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ সার্জিকাল স্ট্রাইক করে। ঘরে ঢুকে তাদের নির্মুল করে দেয়। ইউপিএ-র সময় যে সব কাশ্মীরি জঙ্গী ছিল তাদের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে নিমন্ত্রণ করা হত। এটাই ছিল তখন মজবুত সরকারের নমুনা।