Minakshi Mukherjee Sandeshkhali: ‘নখ বড়, নেলপলিশ পরেছে, ছবিটা তোল’, পুলিশের পোশাক দেখেই সন্দেহ মীনাক্ষীর
Minakshi Mukherjee Sandeshkhali: আজ যখন বাম নেত্রীর পথ আটকায় পুলিশ, সেই সময় আচমকা মীনাক্ষী বলে ওঠেন, "এই তোমার নাম কী গো? তোমাদের নেমপ্লেট কোথায়?" পরক্ষণেই বলে ওঠেন, "ছবি তোল, এরা পুলিশের পোশাকে তৃণমূল কর্মীরা এসেছেন। এরা পুলিশ তো? মুখ ঢাকা কেন?"
সন্দেশখালি: একদিকে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। তাঁর ঠিক উল্টোদিকে তখন র্যাফ। আর মহিলা পুলিশ আধিকারিক। সন্দেশখালির ভিতরে ঢুকতে দেওয়া যাবে না এই হল পুলিশের মূল দাবি। এরপরই মীনাক্ষী পুলিশকে প্রশ্ন করেন, ‘কেন যাব না?’, ‘আমরা কি তাহলে চলে যাব?’ ‘থানায় যাব’, ‘কী করব.. আরে বলুন কিছু’ ইত্যাদি-ইত্যাদি। কিছু পুলিশ ‘স্পিকটি নট’। কোনও উত্তরই দিচ্ছে না। এই সময় হঠাই বাম নেত্রীর সন্দেহ হয় যাঁরা তাঁদের পথ আটকে দাঁড়িয়ে রয়েছেন, তাঁরা আদৌ পুলিশ আধিকারিক তো? কারণ, অতীতে, সন্দেশখালির একাংশ মহিলারা দাবি করেছেন, রাত্রিবেলা পুলিশের পোশাকে এস তাঁদের বাড়ি ভাঙচুর করে। এবার সেই একই প্রশ্ন উস্কে দিলেন বাম নেত্রী।
আজ যখন বাম নেত্রীর পথ আটকায় পুলিশ, সেই সময় আচমকা মীনাক্ষী বলে ওঠেন, “এই তোমার নাম কী গো? তোমাদের নেমপ্লেট কোথায়?” পরক্ষণেই বলে ওঠেন, “ছবি তোল, পুলিশের পোশাকে তৃণমূল কর্মীরা এসেছেন। এরা পুলিশ তো? মুখ ঢাকা কেন?” পাশ থেকে বাম কর্মীরা মহিলা পুলিশ কর্মীদের নখ দেখে মন্তব্য করেন। বাদ যাননি মীনাক্ষী। তিনি বলেন, “এদের নখ বড় কেন? নেলপলিশ পরে আছে পুলিশ কর্মী? এরা কেউ পুলিশের লোক নাকি। এদের নখ দেখলেই বোঝা যাচ্ছে এরা পুলিশের কর্মী নয়। সব তৃণমূল কর্মী।”
প্রসঙ্গত, আজ সন্দেশখালি যাওয়ার পর বাধা পেতেই অবস্থানে বসেন মীনাক্ষীরা। ১৪৪ ধারার যুক্তি দেখায় পুলিশ। পাল্টা বাম নেত্রী দাবি করেন, ১৪৪ ধারা জারি থাকলেও দু’জন প্রতিনিধি অন্তত সেখানে যেতে পারবেন। কিন্তু এতেও রাজী হননি পুলিশ আধিকারিকরা।





