Gaighata: পুলিশের বাড়ি ঢুকে সব চুরি করে নিয়ে গেল চোর

Gaighata:স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বকচড়ার এলাকায় বসবাস করেন স্বপন দাস নামে এক ব্যক্তি। তাঁর ছেলে এবং মেয়ে রাজ্য পুলিশের কর্মী। অভিযোগ,রাত্রিবেলা গ্রিলের তালা ভেঙে প্রচুর সোনার গহনা নিয়ে চম্পট দিয়েছে চোর। শুধু স্বপন বাবুর বাড়ি নয় এই এলাকার দীপক বিশ্বাসের বাড়িতে একই ভাবে চুরি হয়েছে। অন্য আরও একটি বাড়িতে তালা ভেঙে চুরি চেষ্টা হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।

Gaighata: পুলিশের বাড়ি ঢুকে সব চুরি করে নিয়ে গেল চোর
চুরি করে নিয়ে গেল চোর Image Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 04, 2024 | 2:41 PM

গাইঘাটা: একজন নয়, দু’দুজন। বাড়িতে দুই জন পুলিশ কর্মী থাকার পরও চুরির ঘটনা ঘটল উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায়। গ্রামের আরও একটি বাড়তে এই চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, অপর একটি বাড়িতে তালা ভেঙে চুরির চেষ্টা হয়েছে। দুই বাড়ি থেকে বেশ কয়েক লক্ষ টাকার সোনার জিনিস চুরি গিয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে বাসিন্দাদের মধ্যে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগণা গাইঘাটা থানার বকচড়া এলাকায়। পরিবারের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন খোদ পুলিশ কর্মী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বকচড়ার এলাকায় বসবাস করেন স্বপন দাস নামে এক ব্যক্তি। তাঁর ছেলে এবং মেয়ে রাজ্য পুলিশের কর্মী। অভিযোগ,রাত্রিবেলা গ্রিলের তালা ভেঙে প্রচুর সোনার গহনা নিয়ে চম্পট দিয়েছে চোর। শুধু স্বপন বাবুর বাড়ি নয় এই এলাকার দীপক বিশ্বাসের বাড়িতে একই ভাবে চুরি হয়েছে। অন্য আরও একটি বাড়িতে তালা ভেঙে চুরি চেষ্টা হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।

স্বপন বাবু জানান,”আজ সকালে আমি ঘুম ভেঙে উঠে দেখি ঘরের গেট খোলা। প্রাথমিক ভাবে বিষটি গুরুত্ব না দিলেও কিছু সময় পর দেখি মেয়ের পুলিশের পোশাক এবং একটি মোবাইল পড়ে রয়েছে। যা দেখে সন্দেহ হয়। আমি বাড়ির অপর সদস্যদের ডাকি। ঘরে ঢুকে দেখি সব কিছু লন্ডভন্ড। খোয়া গিয়েছে প্রচুর সোনার গ্রহনা।” অপর পুলিশ কর্মী শান্তনু দাস বলেন,”আমি কর্মসূত্রে বাড়ির বাইরে ছিলাম। সকালে চুরির ঘটনা ফোন করে জানান আমার বাবা।” শান্তনুর দাবি, বাড়ি থেক আনুমানিক ২০০ গ্রাম সোনার জিনিস চুরি হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি বলেন, “এই একালায় অসামাজিক কার্যকলাপে বাড়ছে।” বলেন,”আমি এবং আমার দিদি পুলিশে সার্ভিস করি। আমাদের বাড়িতে যদি এই ঘটনা ঘটে তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়।”

ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে গাইগা রাখা থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে । চুরির ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে গাইঘাটা থানার পুলিশ