Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Shatrughan Sinha: নিখোঁজ শত্রুঘ্ন সিনহা, ছট পুজোতে আসানসোলে পড়ল ‘বিহারীবাবু’র নামে পোস্টার

Satrughna Singha: কুলটির বিভিন্ন জায়গায়, বিশেষ করে ছট্ ঘাট এলাকাতে এই ধরনের পোস্টারের দেখা মিলেছে। এই পোস্টার ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।

Shatrughan Sinha: নিখোঁজ শত্রুঘ্ন সিনহা, ছট পুজোতে আসানসোলে পড়ল 'বিহারীবাবু'র নামে পোস্টার
নিখোঁজ শত্রুঘ্ন সিনহা, পড়ল পোস্টার
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 28, 2022 | 10:44 AM

আসানসোল: আসানসোলের তৃণমূল সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা ‘নিখোঁজ’। কুলটি এলাকায় এরকমই পোস্টার পড়ল। আসানসোলের সাংসদ বিহারীবাবুর ছট পুজোতেও কেন দেখা নেই ? এমনই প্রশ্ন তোলা হয়েছে সেই পোস্টারে। পোস্টার গুলি সব হিন্দিতে লেখা। কুলটির বিভিন্ন জায়গায়, বিশেষ করে ছট্ ঘাট এলাকাতে এই ধরনের পোস্টারের দেখা মিলেছে। এই পোস্টার ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।

পোস্টারে লেখা রয়েছে,  মাননীয় সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা বিহারীবাবু নামে পরিচিত। কিন্তু বিহারীদের সব থেকে বড় ছট পুজো উপলক্ষে নিজের লোকসভা কেন্দ্রে সাংসদ নিখোঁজ। আসানসোলের বিহারী জনতা তরফে এই পোস্টার লাগানো হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

যদিও এই বিষয়টি কটাক্ষ করে তৃণমূলের কাউন্সিলার সেলিম আনসারির দাবি,  শত্রুঘ্ন সিনহা গত মে মাসেই আসানসোলে এসেছিলেন।  সাংসদের প্রতিনিধি হয়ে মেয়র কাউন্সিলররা তো সবকিছু দেখছেন। ছটঘাট পরিষ্কার, রাস্তাঘাট সংস্কার সবই করানো হয়েছে।

সেলিম আনসারির বক্তব্য, “ওঁরা সব পাগল লোক। তা না হলে এমন কথা বলতেন না। কিছুদিন আগেই তো সাংসদ এসেছিলেন। দশ পেনরো দিন আসতে পারছেন না বলে এমন কথা। ওঁর বাড়িতেও তো পুজো আছে, তাই হয়তো আসেননি। পাগল লোকেরাই পোস্টার লাগাচ্ছে। কিন্তু আরও তো অনেক প্রতিনিধি রয়েছেন, তাঁরা তো সবই করছেন। ”

অন্যদিকে বিজেপি নেতা অমিত গরাই জানান, বিহারীবাবু বলে পরিচিত শত্রুঘ্ন সিনহা।  ছটপুজোতে  তিনি এলাকায় নেই। ভোটের আগে দাবি করেছিলেন, আসানসোলের স্থায়ীভাবে থাকবেন। স্বাভাবিকভাবে সাংসদ নিখোঁজের পোস্টার দিয়েছেন হিন্দিভাষী ভোটাররাই। তাঁর কথায়, “একটা নাম নিয়ে নিলেই হবে না। নাম নিয়ে নিলেন বিহারীবাবু, কিন্তু কাজ কী করলেন! ওঁ তো বলেছিলেন, এখানে বিহারী ভাইবোনেদের পাশে থাকবেন। আমাদের এখানে প্রচুর বিহারী রয়েছেন, তাঁরা ছটপুজো সাড়ম্বরে পালন করেন। ওঁর তো উচিত ছিল, এই পুজোয় তাঁদের পাশে থেকে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার। কেবল নাম বিহারীবাবু নিলেই কী হয়!”