AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Police: গোপন সূত্রে জেনেছি বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে হিংসা তৈরির চেষ্টা চলছে: ADG দক্ষিণবঙ্গ

police: এডিজি আইনশৃঙ্খলা জাভেদ শামিম বলেন, "দু'টো বড় উৎসব সামনে আছে। আজ শ‍্যামপুর থানায় একটা মামলা রুজু হয়েছে দু'জনের বিরুদ্ধে। তদন্ত শুরু হয়েছে। উৎসবের মরশুম। দুই সম্প্রদায়কে সতর্ক থাকতে হবে। তবে জনগণকে বলব, যেন কোনও প্ররোচনায় পা না দেন।"

Police: গোপন সূত্রে জেনেছি বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে হিংসা তৈরির চেষ্টা চলছে: ADG দক্ষিণবঙ্গ
এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতীম সরকারImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Apr 02, 2025 | 3:44 PM
Share

কলকাতা: এপ্রিলের ৬ তারিখ রাম-নবমী। তার আগে তর্ক-বিতর্কের শেষ নেই। রাজনীতি চলছেই। ইতিমধ্যেই বিজেপি আশঙ্কা করেছে ওই দিন অশান্তি হতে পারে। তবে প্রস্তুত রয়েছে পুলিশ। শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দিলেন এডিজি আইনশৃঙ্খলা জাভেদ শামিম এবং এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতীম সরকার।

এডিজি আইনশৃঙ্খলা জাভেদ শামিম বলেন, “দু’টো বড় উৎসব সামনে আছে। আজ শ‍্যামপুর থানায় একটা মামলা রুজু হয়েছে দু’জনের বিরুদ্ধে। তদন্ত শুরু হয়েছে। উৎসবের মরশুম। দুই সম্প্রদায়কে সতর্ক থাকতে হবে। তবে জনগণকে বলব, যেন কোনও প্ররোচনায় পা না দেন।” তিনি আরও বলেন, ” ইদ রয়েছে। তারপর রাম-নবমী। আগামী ১০ দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। পুলিশ সতর্ক রয়েছে। সব জেলায় সতর্কতামূলক বার্তা পাঠানো হয়েছে।”

অপরদিকে, এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার বলেন, “আমরা গোপন সূত্রে জানতে পেরেছি ইদ এবং রামনবমীর দিন কোনও মহল থেকে এমন পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যাতে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে। সাম্প্রদায়িক শান্তি বিঘ্নিত হয়। এমন কিছু পোস্টার লাগানোর পরিকল্পনার কথা জানতে পেরেছি আমরা। যাতে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে একটা বিদ্বেষ-হিংসা তৈরি হয়। এমনকী কিছু কাজেরও পরিকল্পনার কথা জানতে পেরেছি যাতে শান্তি নষ্ট হয়।”

অপরদিকে শ্যামপুরের ঘটনায় কী কী ধারায় মামলা রুজু হয়েছে তাও জানালেন সুপ্রতিম সরকার। তিনি বলেন, “এর ভিত্তিতে আমরা কেস করেছি। ধারাগুলি হল- বিএনএস ১৯৬(১)-বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে পারস্পতিক শত্রুতা তৈরি করা। ২৯৯-এমন কোনও দুরভিসন্ধি কাজ করা যাতে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে। ৩৫৩ (১),৩৫৩(২)–মূল কথা যে এমন কোনও কাজ করা যাতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে একে অন্যের বিরুদ্ধে প্ররোচনা তৈরি হয়। ৬১(২)–অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র। অভিযুক্তদের বড় কোনও পরিকল্পনা ছিল কি না সেটা তদন্ত করে দেখতে হবে।”