AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Medinipur Medical: ‘আমাদের ইভটিজিংয়েরও শিকার হতে হয়’, মুখ খুলছেন অন্য মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়ারাও

Medinipur: এক ছাত্রী বলেন, "নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। প্রায়শই 'মব অ্যাটাক' হয়। তখন কোনও নিরাপত্তারক্ষী পাওয়া যায় না। আমরা তো ভয়ে ভয়ে থাকি। প্রিন্সিপাল, এমএসভিপির সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ওনারা নিরাপত্তা বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা সব ডিপার্টমেন্টে সিসিক্যামেরার কথাও বলেছি।"

Medinipur Medical: 'আমাদের ইভটিজিংয়েরও শিকার হতে হয়', মুখ খুলছেন অন্য মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়ারাও
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ।Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 13, 2024 | 9:07 AM
Share

মেদিনীপুর: আরজি করের ঘটনার পর রাজ্যের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররা সরব। নিরাপত্তার দাবি নিয়ে মুখর তাঁরা। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও মহিলা জুনিয়র ডাক্তাররা অভিযোগ তুললেন, তাঁদের নিরাপত্তা বাড়ানো দরকার।

এক ছাত্রী বলেন, “নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। প্রায়শই ‘মব অ্যাটাক’ হয়। তখন কোনও নিরাপত্তারক্ষী পাওয়া যায় না। আমরা তো ভয়ে ভয়ে থাকি। প্রিন্সিপাল, এমএসভিপির সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ওনারা নিরাপত্তা বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন। আমরা সব ডিপার্টমেন্টে সিসিক্যামেরার কথাও বলেছি।”

আরেক ছাত্রীর কথায়, “হাসপাতালের ভিতরই শুধু না, এমনকী হাসপাতালের বাইরেও আমরা হস্টেলে ফিরি যখন তখনও আমাদের অনেককে ইভটিজিংয়ের শিকার হতে হয়েছে। আমরা সুরক্ষার অভাব বোধ করছি। আমরা আমাদের কাজের জায়গায় যেন ভয় না পাই সেটাই দেখা উচিত কর্তৃপক্ষের।”

মেল মেডিসিন বিভাগে হাউজ স্টাফ আরেক ছাত্রী, যিনি প্রায় ৬ বছর ধরে এই মেডিক্যাল কলেজের সঙ্গে যুক্ত, তিনি বলেন, “আমরা এখানে পড়াশোনা করেছি। আমরা যখন কাজ করি, একা আমি আছি, আমার সঙ্গে আমার ইন্টার্নরা আছেন, অথচ কোনও নিরাপত্তা নেই। দল বেধে ১০-১২ জন ঢুকে পড়ছেন রোগীর আত্মীয়। একটা তো নিয়ম থাকবে। এভাবে দলে দলে লোক আসতে পারে নাকি? মহিলা ডাক্তারদের জন্য প্রপার রেস্ট রুম, ওয়াশ রুম কিছুই নেই। একটা কমন জায়গা আছে সেটা একেবারে সেফ নয়।”

আরজিকরের ঘটনা নিয়ে গোটা রাজ্য যখন তোলপাড়, মেদিনীপুর মেডিক্যালের জুনিয়র ডাক্তাররাও তখন সওয়াল করছেন নিরাপত্তার দাবিতে। তাঁদের অভিযোগ, রাতে তাঁরা ডিউটি সেরে হস্টেল ফেরার পথে হাসপাতাল চত্বরেই ইভটিজিংয়ের শিকার হতে হয়েছে।

তবে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রিন্সিপাল মৌসুমি নন্দীর দাবি, “এখানে সকলেই নিরাপদ। পুলিশ পেট্রলিংও হয়। আমাদের এখানে সিকিউরিটি স্টাফ, হস্টেল সুপারিনটেনডেন্ট, নাইট ডিউটিতে এখানে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসারও থাকেন। সিভিল ড্রেসেও পুলিশরা থাকেন।”

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)