Nandigram Updates: শহিদ দিবসের অনুষ্ঠানে তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ শুভেন্দুর, নন্দীগ্রামে হাজির কুণাল
Nandigram: “এগারো সালের পর কিছু রেশন চোর, চাল চোর, ডাল চোর, ধান চোর, চাকরি চোরদের এখানে পাঠানো হয়েছে। তাঁরা শাসকদল, পুলিশের আর্শীবাদ, স্নেহ, ভালবাসা বেশি বেশি পায়। পাঁচটা শহিদের নাম জানে না ওরা।” এ ভাষাতেই আক্রমণ শানান শুভেন্দু।
নন্দীগ্রাম: বামেদের ডাকা ব্রিগেড সম্মেলন উপলক্ষে যখন সকাল থেকেই তপ্ত হতে শুরু করেছে তিলোত্তমা তখন অন্যিকে নন্দীগ্রামে শদিহ দিবসের অনুষ্ঠানে সাতসকালেই চলে গেলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ভূমিরক্ষা প্রতিরোধ কমিটির অনুষ্ঠানে সকালেই দিলেন যোগ। মঞ্চে উঠেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা আক্রমণ শানান শুভেন্দু। সোনাচূড়া থেকে বলেন…
- এগারো সালের পর কিছু রেশন চোর, চাল চোর, ডাল চোর, ধান চোর, চাকরি চোরদের এখানে পাঠানো হয়েছে। তাঁরা শাসকদল, পুলিশের আর্শীবাদ, স্নেহ, ভালবাসা বেশি বেশি পায়। পাঁচটা শহিদের নাম জানে না ওরা। এগুলো কেউ এগারো সালের আগের নয়, সব পরের।
- সামনেই রাম মন্দিরের উদ্বোধন। সকলের মন ওদিকেই পরে রয়েছে।
- ২০০৭ সালে একেবারে ভোরবেলা গুলি চলেছিল। শহিদ হয় এক কৃষক পরিবারের সদস্য। পবিত্র মাইতির সন্তান বিশ্বজিৎ মাইতিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় খুন হতে হয়। শেখ সেলিমকেও খুন করে হাত পা বাঁশের সঙ্গে বেঁধে পাকে পুঁতে দেওয়া হয়। সকালে অনেক রাস্তা কেটে দেওয়া হয়েছিল। গাছ ফেলে দেওয়া হয়েছিল।
- ওইদিন সকালে প্রথমে আমি পৌঁছাই ভাঙাবেড়াতে। ওই খাল থেকে সেলিমের দেহ তোলা হয় আমার উপস্থিতিতে। এর বাইরে নকুলবাবু ও নিশিকান্ত বর্মন ওইদিন আহত হয়েছিল। নতুন ছেলেরা এটা জানে না বলে আজ এটা আবার বললাম।
- আমার উদ্যোগেই ২০০৮ সালে শদিহ দিবস পালনের অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল।
- ভাঙাবেড়ায় শহিদ দিবস পাল করছে তৃণমূলও। শহিদ বেদীতে মালা দেন কুণাল ঘোষ।