NIA on Bhupatinagar Blast: ভূপতিনগর বিস্ফোরণে ৩ TMC নেতাকে তলব NIA-র, কুণাল জানালেন, ‘ওঁরা যাবে না’
NIA Investigation: ভূপতিনগরের ঘটনায় এনআইএ তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর একাধিকবার ঘটনাস্থলে যান তাঁরা। সেই সময় এই তিন তৃণমূল নেতার নাম উঠে আসে। অভিযুক্তরা হলেন, সুবীর মাইতি, মানব পাড়ুয়া ও নবকুমার পান্ডা। এনআইএ সূত্রে খবর, ওই বিস্ফোরণের পিছনে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছিল।

ভূপতিনগর: পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর বিস্ফোরণের তদন্তে তিনজন তৃণমূল নেতা-কর্মীকে তলব এনআইএ-র। ২০২২ সালের মামলায় বৃহস্পতিবার এই তিন তৃণমূলের নেতাকে ডেকে পাঠিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থা। তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের দাবি, এজেন্সির ভয় দেখিয়ে তৃণমূলকে দমানোর চেষ্টা করছে বিজেপি।
ভূপতিনগরের ঘটনায় এনআইএ তদন্তভার হাতে নেওয়ার পর একাধিকবার ঘটনাস্থলে যান তাঁরা। সেই সময় এই তিন তৃণমূল নেতার নাম উঠে আসে। অভিযুক্তরা হলেন, সুবীর মাইতি, মানব পাড়ুয়া ও নবকুমার পান্ডা। এনআইএ সূত্রে খবর, ওই বিস্ফোরণের পিছনে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছিল। গোয়েন্দাদের অনুমান, বিস্ফোরক আনার পিছনে এই তিন তৃণমূল নেতা ছিলেন। সেই কারণেই তাঁদের নিউটাউনের এনআইএ-র দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে কুণাল ঘোষ বলেন, “পূর্ব মেদিনীপুরে একটা ষড়যন্ত্র চলছে। বিজেপি এবং শুভেন্দু অধিকারী বুঝে গিয়েছেন ভোটে তাঁরা হারবেন। তাঁরা এনআইএ-র অপব্যবহার করছেন। এনআইএ আমাদের তিন নেতাকে ডেকে পাঠিয়েছে। ওসিকে চাপ দেওয়া হচ্ছে তাদের পাঠানো নিশ্চিত করতে। আমাদের কর্মীদের গ্রেফতার করিয়ে ময়দান ফাঁকা করতে চাইছে ওরা। এই তলবে আমাদের নেতা-কর্মীরা যাবেন না। আইনি পথে লড়াই হবে।”
উল্লেখ্য,গত ২০২২ সালের ৩ ডিসেম্বর পূর্ব মেদিনীপুরের নাড়ুয়াবিলা গ্রামের রাজকুমার মান্নার দোতলা বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। মৃত্যু হয় তিন জনের। ঘটনার পর পুলিশ তদন্ত শুরু করলেও পরে তদন্তভার নেয় এনআইএ। সেই ঘটনায় তিন তৃণমূল নেতাকে ডেকে পাঠাল এনআইএ।





