Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

PSC: খাদ্য দফতরের সাব-ইন্সপেক্টরের পরীক্ষা, লুকিয়ে মোবাইল নিয়ে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়লেন ৫ জন

Purulia: জেলার বাইরেরও বহু ছেলে-মেয়ে পুরুলিয়ায় পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন। রবিবার ছিল পরীক্ষার শেষ দিন। পুরুলিয়া মফস্বল থানার ২টি স্কুল ও পুরুলিয়া শহরের ১টি স্কুল থেকে পরীক্ষা চলাকালীন ৫ জনকে ধরা হয়। সকলেই বেআইনিভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছিলেন বলে অভিযোগ।

PSC: খাদ্য দফতরের সাব-ইন্সপেক্টরের পরীক্ষা, লুকিয়ে মোবাইল নিয়ে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়লেন ৫ জন
থানায় নিয়ে যাওয়া হয় গ্রেফতারের পর।Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 18, 2024 | 7:06 PM

পুরুলিয়া: চাকরির পরীক্ষা। আর সেই পরীক্ষা হলে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢুকে হাতেনাতে গ্রেফতার হলেন পাঁচ পরীক্ষার্থী। পুরুলিয়া জেলা পুলিশ গ্রেফতার করে তাঁদের। রাজ্যজুড়ে ওয়েস্ট বেঙ্গল পাবলিক সার্ভিস কমিশন (WBPSC) ফুড সাব-ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগের পরীক্ষা নিয়েছে ১৬ মার্চ ও ১৭ মার্চ। সেই পরীক্ষা চলাকালীই পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢোকার অভিযোগ উঠল।

জেলার বাইরেরও বহু ছেলে-মেয়ে পুরুলিয়ায় পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন। রবিবার ছিল পরীক্ষার শেষ দিন। পুরুলিয়া মফস্বল থানার ২টি স্কুল ও পুরুলিয়া শহরের ১টি স্কুল থেকে পরীক্ষা চলাকালীন ৫ জনকে ধরা হয়। সকলেই বেআইনিভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছিলেন বলে অভিযোগ। তালিকায় ৪ যুবকের সঙ্গে ১ যুবতীও ছিলেন। সকলেই পরীক্ষার্থী।

ধৃতদের ৪ জনের বাড়ি নদিয়ায়। ১ জন মালদহের হবিবপুর থানা এলাকার বাসিন্দা। জানা গিয়েছে, এক পরীক্ষার্থীর জুতোয় লুকানো ছিল মোবাইল ফোন। সেটিও উদ্ধার করা হয়। এদিন জেলা আদালতে তোলা হয় তাঁদের।

এই ঘটনাকে সামনে রেখে রাজনীতির রং লাগতে শুরু করেছে। পুরুলিয়ার বিজেপি জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা বলেন, “এটা বিরাট চক্র। শুধু পরীক্ষার্থীরাই নয়, এ চক্রে বাইরের আরও মাথা আছে। কীভাবে গোটা প্রক্রিয়াটা হবে তার পরিকল্পনা করেছে বাইরে থেকে। কী অবস্থা এ রাজ্যের, এই ঘটনাগুলি তা বুঝিয়ে দিচ্ছে।”

অন্যদিকে তৃণমূলের শান্তিরাম মাহাতো বলেন, “বিরোধীদের কাজ রাজনীতি করা, তাই করছে। রাজ্য সরকার চাকরি দেওয়ার জন্য তৎপরতার সঙ্গে উদ্যোগ নিয়েছে। যাতে পরীক্ষা স্বচ্ছ হতে পারে, তাই তো হাতেনাতে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। যোগ্যতার নিরিখে চাকরিটাই আমাদের কাছে শেষ কথা। প্রশাসনও সবসময় সেদিকেই নজর রাখে।”