AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Justin Trudeau Resigns: ইস্তফা দিচ্ছেন ট্রুডো! কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে এবার বসবে ভারতের মেয়ে?

Justin Trudeau Resigns: আপাতত ট্রুডোর ঘোষণার পর থেকেই দল ও দেশের নতুন মুখের খোঁজে জোরকদমে ময়দানে নেমে পড়েছে লিবারল পার্টির সদস্যরা। আর আপাতত সেই নতুন মুখের তালিকায় এগিয়ে অনেকেই।

Justin Trudeau Resigns: ইস্তফা দিচ্ছেন ট্রুডো! কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে এবার বসবে ভারতের মেয়ে?
বাঁ দিকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ডান দিকে অনীতা আনন্দImage Credit: Brandon Bell/Getty Images | Anita Anand Instagram
| Updated on: Jan 07, 2025 | 2:16 PM
Share

নয়াদিল্লি: দলের অন্দরে চলা অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে প্রধানমন্ত্রী ও লিবারল পার্টির প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার ঘোষণা করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। সোমবার নিজেই ন’বছরের কার্যকালে দাঁড়ি টানার কথা জানান তিনি। এরপর থেকেই কানাডার গুরুদায়িত্ব কার হাতে যাবে এই নিয়ে তৈরি হয়েছে ধন্দ।

অবশ্য, ট্রুডো জানিয়ে দিয়েছেন, উত্তরসূরি নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর অফিস ছাড়বেন না জাস্টিন ট্রুডো। এমনকি আগামী মার্চের মাসের শেষ পর্যন্ত দেশের সংসদ মুলতুবিরও ঘোষণা করেছেন তিনি।

আপাতত ট্রুডোর ঘোষণার পর থেকেই দল ও দেশের নতুন মুখের খোঁজে জোরকদমে ময়দানে নেমে পড়েছে লিবারল পার্টির সদস্যরা। আর আপাতত সেই নতুন মুখের তালিকায় এগিয়ে অনেকেই। এমনকি রয়েছেন একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূতও।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডার পরিবহন মন্ত্রী অনীতা আনন্দের সম্ভবনা রয়েছে ট্রুডোর উত্তরসূরি হওয়ার। কানাডার রাজনীতিতে বেশ প্রাসঙ্গিক মুখ তিনি। অনীতার বাবা তামিলনাড়ু ও মা পঞ্জাবের। পড়াশোনা করেছেন অক্সফোর্ড থেকে। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে সর্বপ্রথম ওকভিলের সাংসদ রূপে নির্বাচিত হন তিনি।

২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব সামলান কানাডার পাবলিক সার্ভিস ও প্রকিউরমেন্ট মন্ত্রণালয়ের। তারপর সেই বছর থেকেই ২০২৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব নেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের। এরপর রদবদলের জেরে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকে আন্তর্জাতিক ট্রেজারি বোর্ডের গুরুদায়িত্ব পান তিনি। এরপর তিনি দায়িত্ব পান পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের। আপাতত ট্রুডোর উত্তরসূরি হিসাবে দলের নজর নাকি তাঁর দিকেই, দাবি একাংশের।

তবে শুধু অনীতাই নয়, এই দৌড়ে রয়েছেন আরও তাবড় তাবড় কানাডার রাজনীতিকরা। বিদেশমন্ত্রী মেলানিয়া জোলি-সহ ট্রুডোর মন্ত্রিসভা সবচেয়ে ক্ষমতাবান নেত্রী, উপপ্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। এছাড়াও রয়েছেন, ব্যাঙ্ক অব কানাডার প্রাক্তন গভর্নর মার্ক কার্নিও।