David Beckham: অম্বানীদের বাড়িতে বেকস, এমআই-য়ের জার্সি উপহার দিলেন নীতা
David Beckham at Mukesh Ambani's place: গত বুধবার, ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল ম্যাচে, ওয়াংখেরেতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তার পরদিন, কিংবদন্তি এই ফুটবলারকে তাঁদের বাড়িতে ডেকে আপ্য়ায়ন করল অম্বানি পরিবার। ডেভিড বেকহ্যামের সঙ্গে ছবি তোলেন মুকেশ অম্বানি, নীতা অম্বানি, ইশা অম্বানি, আকাশ অম্বানি, শ্লোকা মেহতা, রাধিকা মার্চেন্টরা।
মুম্বই: অ্যান্টিলিয়ায় কিংবদন্তি ব্রিটিশ ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যাম। ইউনিসেফের দূত হয়ে, ভারতে ক্রিকেট বিশ্বকাপ দেখতে এসেছেন বেকহ্যাম। গত বুধবার, ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল ম্যাচে, ওয়াংখেরেতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। তার পরদিন, কিংবদন্তি এই ফুটবলারকে তাঁদের বাড়িতে ডেকে আপ্য়ায়ন করল অম্বানি পরিবার। ডেভিড বেকহ্যামের সঙ্গে ছবি তোলেন মুকেশ অম্বানি, নীতা অম্বানি, ইশা অম্বানি, আকাশ অম্বানি, শ্লোকা মেহতা, রাধিকা মার্চেন্টরা। আইপিএল-এ মুমবাই ইন্ডিয়ান্স দলের মালিক নীতা। বেকহ্যামকে তিনি, বেকহ্যামের নামাঙ্কিত এবং তাঁর বরাবরের জার্সি নম্বর, ৭ লেখা মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের একটি জার্সি উপহার দেন।
তার আগে, বৃহস্পতিবার ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মার সঙ্গে দেখা করেন ডেবিড বেকহ্যাম। সীত্রের খবর, বেকহামকে, রোহিত শর্মা তাঁর ভারতীয় দলে একটি জার্সি উপহার দেন। উল্টোদিকে ব্রিটিশ ফুটবলার, রোহিতকে রিয়াল মাদ্রিদ ক্লাবের একটি জার্সি উপহার দিয়েছেন। ২০০৩ থেকে ২০০৭ – চার বছর এই বিশ্বখ্যাত স্প্যানিশ ফুটবল ক্লাবে খেলেছেন বেকহ্যাম। আগেরদিন, ওয়াংখেরে স্টেডিয়ামে, সচিন তেন্ডুলকরের পাশে বসে ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচউপভোগ করেছিলেন ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত, বেকহ্যাম। ওয়াংখেড়েতে উপস্থিত ছিলেন আকাশ অম্বানিও। এছাড়া, কিয়ারা আদবানি, সিদ্ধার্থ মালহোত্রা, রণবীর কাপুর-সহ আরও বেশ কয়েকজন সেলেব্রিটিকে দেখা গিয়েছিল গ্যালারিতে।
ম্যাচের পর, ডেভিড বেকহামের জন্য তাঁদের মুম্বইয়ের বাসভবনে একটি পার্টির আয়োজন করেছিলেন বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুর এবং তার স্বামী আনন্দ আহুজা। সোনমের বাবা অনিল কাপুর ছাড়াও, ফারহান আখতার, করিশ্মা কাপুর-সহ বলিউডের বেশ কিছু তারকা সেই পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। বেকহ্যামের সঙ্গে তাঁরা নিজেদের ছবিও পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ডেভিড বেকহ্যাম বলেছেন, “দীর্ঘদিন ধরে আমি ভারতে আসার অপেক্ষায় ছিলাম। এখানে আমি এই প্রথম এলাম। ইউনিসেফের সঙ্গে আমি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। সম্ভবত আমার যখন ১৭ বছর বয়স, থাইল্যান্ডে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলতে এসেছিলাম সেই সময় থেকেই আমি এই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত। তারপর ২০১৫ সালে আমি এই সংস্থার আ্তর্জাতিক রাষ্ট্রদূত হই। ইউনিসেফে আমরা বাচ্চা ছেলে এবং মেয়ে – দুই পক্ষের কল্যাণের উপরই জোর দিই। কিন্তু এই মুহূর্তে আমাদের প্রধান ফোকাস মেয়েরা।”