Twitter Change: ‘উড়ে’ যাবে টুইটারের নীল পাখি? বিরাট পরিবর্তনের ইঙ্গিত ইলন মাস্কের
Twitter Logo Change: গত বছরের এপ্রিল মাসে টুইটার সংস্থাকে কিনে নিয়েছিলেন বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি ইলন মাস্ক। এরপর থেকেই তিনি একের পর এক পরিবর্তন করছেন টুইটারে। এনেছেন সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন ব্যবস্থা। এবার টুইটারের লোগোর দিকে তাঁর নজর।
নয়া দিল্লি: বিদায় নিচ্ছে টুইটারের নীল পাখি? ফের টুইটারে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন মাইক্রোব্লগিং সাইটের মালিক ইলন মাস্ক। রবিবারই টুইটারের লোগো থেকে শুরু করে ইন্টারফেসে পরিবর্তন আনার ইঙ্গিত দেন টেসলা কর্তা। টুইটে তিনি লেখেন, “এবং শীঘ্রই আমরা টুইটার ব্রান্ডকে বিদায় জানাব। এবং তারপর ধীরে ধীরে সমস্ত পাখিকেই বিদায় জানাব।”
গত বছরের এপ্রিল মাসে টুইটার সংস্থাকে কিনে নিয়েছিলেন বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি ইলন মাস্ক। অক্টোবর মাসে তিনি টুইটারের মালিকানা অধিগ্রহণ করেন। এরপর থেকেই তিনি একের পর এক পরিবর্তন করছেন টুইটারে। প্রথমেই তিনি ৫০ শতাংশ কর্মীকে ছাঁটাই করেন। সম্প্রতিই টুইটারের নীল টিক তুলে দিয়েছেন তিনি। এনেছেন সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন ব্যবস্থা। এবার টুইটারের লোগোর দিকে তাঁর নজর।
And soon we shall bid adieu to the twitter brand and, gradually, all the birds
— Elon Musk (@elonmusk) July 23, 2023
প্রথম ইঙ্গিতবাহী টুইটে ইলন মাস্ক লেখেন, “ধীরে ধীরে টুইটার ব্রান্ড ও পাখিকে বিদায় জানানো হবে”। পরবর্তী টুইটে তিনি লেখেন, “যদি আজ রাতের মধ্যে ভাল লোগো পোস্ট করা হয়, তবে আমরা আগামিকাল থেকেই বিশ্বজুড়ে সেই লোগো প্রকাশিত করব।”
If a good enough X logo is posted tonight, we’ll make go live worldwide tomorrow
— Elon Musk (@elonmusk) July 23, 2023
এ দিন সকালেই টুইটারে ইলন মাস্ক একটি পোলও তৈরি করেন, যেখানে তিনি টুইটার ব্যবহারকারীদের কাছে জানতে চান যে টুইটারের ডিফল্ট রঙ বদলে কালো করা উচিত কি না? নীচে অপশন হিসাবে সাদা ও কালো হার্ট ইমোজির অপশন দিয়েছেন। এখনও অবধি ২.২৪ লক্ষ ভোট পড়েছে। এরমধ্যে ৭৬.৩ শতাংশ ব্যবহারকারী কালো রঙের বাকগ্রাউন্ডের স্বপক্ষেই ভোট দিয়েছেন। মাত্র ২৩.৮ শতাংশ ভোট পড়ে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের পক্ষে।
Change default platform color to black
— Elon Musk (@elonmusk) July 23, 2023
উল্লেখ্য, সম্প্রতিই ইলন মাস্ক নিজের আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স কোম্পানি এক্সএআই সংস্থা উদ্বোধন করেন। মাস্কের দাবি, ওপেন এআই ও গুগলের মতো সংস্থা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআই মানবসভ্যতার জন্য কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, তা না বুঝেই প্রযুক্তি আনছে। সেই তুলনায় তাঁর সংস্থা জগতকে বোঝে।