Mysore Sandel Soap: কনকনে শীতেও ঠান্ডা জলে স্নান করতে ইচ্ছা করবে, ফিরছে সে!
বেশ কয়েক বছর উত্পাদন বন্ধ ছিল সাবানটির। আবার নতুন করে চালু হল মাইসোর স্যান্ডেল সোপের কারখানা। কর্নাটক সোপ অ্যান্ড ডিটারেজেন্ট নামে সরকারি সংস্থা এই সাবান তৈরি করত।
একটা সাবান ও হয়তো আমাদের অনেকের ছোটবেলা বা বড়বেলার স্মৃতি। একটা সাবান যার সঙ্গে মিলেমিশে আছে চন্দনের গন্ধ আর অনেকটা ভালবাসা। মনে আছে, ছোটবেলায় সেই সাবানের বাক্সটা বাড়িতে এলে প্যাকেট থেকে বের করে গন্ধটা নাকে একটু দেখে নেওয়া। চন্দনের গন্ধ মুগ্ধ করে দিত ছোটবেলাটাকে। ঠিক ধরেছেন মাইসোর স্যান্ডেল সোপের কথাই হচ্ছে এখানে। আজকের জেন জি বাচ্চাদের কথা বিষয়টা কানেক্ট করা একটু শক্ত হলেও, ৮০ বা ৯০ দশকের কাছে এই ছবি অত্যন্ত পরিচিত।
বেশ কয়েক বছর উত্পাদন বন্ধ ছিল সাবানটির। আবার নতুন করে চালু হল মাইসোর স্যান্ডেল সোপের কারখানা। কর্নাটক সোপ অ্যান্ড ডিটারেজেন্ট নামে সরকারি সংস্থা এই সাবান তৈরি করত। গত সপ্তাহে নতুন করে উত্পাদন শুরু করেছে ওই সংস্থাই। মাইশোর স্যান্ডেল সাবানের কামব্যাকের খবর উচ্ছ্বসিত ক্রিকেটের ভগবান বলে পরিচিত শচিন তেন্ডুলকর থেকে শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রাও। দুজনেরই বক্তব্য, ‘থ্যাঙ্ক গড, আপনার প্রিয় সাবান ফেরত এল।’
কর্নাটক সোপ অ্যান্ড ডিটারজেন্টের এমডি বলছেন, চন্দনের নির্যাস দিয়ে তৈরি মাইশোর স্যান্ডেল এবার নতুন রঙে ও নতুন ভাবে মিলবে। পশ্চিমবঙ্গেও মাইশোর স্যান্ডেলের ভক্ত কম নেই। তাই শীতের মরসুমে এই খবর যে স্নান করতে আরেকটু প্রেরণা জোগাবে তা বলা যায়।