Political Debate: অফিসে বসেই রাজনৈতিক বিতর্কে জড়ান? কেরিয়ারের ক্ষতি ডেকে আনতে পারে এই স্বভাব
সম্প্রতি একটি চাকরির ওয়েবসাইট কর্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক আলোচনায় জড়ানো সংক্রান্ত একটি পোল করেছিল। সেখানে ৪০ শতাংশ কর্মী জানিয়েছেন, তাঁরা কর্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিতর্কে জড়িয়েছেন। গোটা বিশ্ব জুড়েই এই সমীক্ষা চালানো হয়েছিল।
নয়াদিল্লি: গণতান্ত্রিক দেশে ব্যক্তি বিশেষে থাকতেই পারে রাজনৈতিক মতাদর্শ। এক ব্যক্তির সঙ্গে অপর ব্যক্তির রাজনৈতিক মতাদর্শের ফারাকও থাকতে পারে। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে বিভিন্ন মতাদর্শের লোককেই এক সঙ্গে কাজ করতে হয়। অনেকেই আছেন, যাঁরা কর্মক্ষেত্রে বিভিন্ন রাজনৈতিক বিতর্কে অবতীর্ণ হন। কিন্তু এই প্রবণতা কেরিয়ারের জন্য ভাল নয় বলে মত বিশেষজ্ঞদের। নিজের কাজের জায়গায় রাজনৈতিক মতামত জাহির না করাই বুদ্ধিমানের কাজ। এর জেরে সহকর্মীর সঙ্গে মতানৈক্য থেকে যেমন দূরে থাকা যায়। তেমনই সংস্থার কুনজরে পড়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।
সম্প্রতি একটি চাকরির ওয়েবসাইট কর্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক আলোচনায় জড়ানো সংক্রান্ত একটি পোল করেছিল। সেখানে ৪০ শতাংশ কর্মী জানিয়েছেন, তাঁরা কর্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিতর্কে জড়িয়েছেন। গোটা বিশ্ব জুড়েই এই সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। সেখানেই উঠে এসেছে কর্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক আলোচনা করেছে অনেকেরই সমস্যা বেড়েছে। এমনকি রাজনৈতিক মতাদর্শ জাহির করতে গিয়ে নিজের চাকরি সমস্যায় পড়েছে অনেকের।
ওই সমীক্ষায় উঠে এসেছে, কর্মক্ষেত্রে রাজনৈতিক আলোচনা সহকর্মীদের মধ্যে তিক্তরা বাড়িয়েছে। কর্মীদের মধ্যে বিভাজনের সম্ভাবনাও বাড়িয়ে দেয়। এই প্রবণতা কোনও সংস্থাই মানতে রাজি হন না। তাই এ রকম ঘটনা ঘটলে সংস্থার বিরাগভাজনও হতে পারেন কোনও কর্মী। তাই রাজনৈতিক আলোচনা অফিসের কাজের বাইরেই করা উচিত বলে মত কেরিয়ার বিশেষজ্ঞদের।