Abhishek Banerjee: ভোট শতাংশে এগিয়ে তৃণমূল, ‘ঘরের মাঠেই জমি ধরে রাখতে পারে না’, কংগ্রেসকে খোলাখুলি আক্রমণ অভিষেকের

TMC-Congress Rift: ২২ আসনের মধ্যে ১৯টি আসনেই জয়ী বিজেপি। এদিকে ২২টি আসনে প্রার্থী দিয়ে একটিতেও জয়ী হতে পারেনি কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেসও একটিও আসনে জয়ী না হলেও, ১২ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছে তৃণমূল। সেখানেই কংগ্রেস ভোট পেয়েছে মাত্র ৮.৮৭ শতাংশ।

Abhishek Banerjee: ভোট শতাংশে এগিয়ে তৃণমূল, 'ঘরের মাঠেই জমি ধরে রাখতে পারে না', কংগ্রেসকে খোলাখুলি আক্রমণ অভিষেকের
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়Image Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 14, 2024 | 9:33 AM

গুয়াহাটি: রাজ্যের পরিধি পার করে জাতীয় রাজনীতিতে আগেই পা রেখেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তবে ত্রিপুরাই হোক বা গোয়া- কোনও বিধানসভা নির্বাচনেই চোখে পড়ার মতো ফল করেনি তৃণমূল। তবে এবার পড়শি রাজ্য়ের নির্বাচনে বেশ কিছুটা মাইলেজ পেল তৃণমূল কংগ্রেস। আর সেই নির্বাচনের ফল থেকেই আরও একবার স্পষ্ট হয়ে গেল কংগ্রেস-তৃণমূলের বিরোধ। একই জোটে থাকলেও, অসমের উত্তর কাছার স্বায়ত্বশাসিত পর্ষদের নির্বাচনে ভোট শতাংশে কংগ্রেসের থেকে তৃণমূল এগিয়ে যেতেই জোটসঙ্গীকে একহাত নিলেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তিনি পোস্ট করে লেখেন, “নিজেদের জমিই ধরে রাখতে পারল না কংগ্রেস, আবার বাংলায় আকাশ ছোঁয়া আসন প্রত্য়াশা করছে।”

অসমের উত্তর কাছার জেলার স্বায়ত্বশাসিত পর্ষদের নির্বাচন ছিল। এই প্রথমবার নির্বাচনে লড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। আর প্রথমবারেই ভোট শতাংশে কংগ্রেসকে পিছনে ফেলে দিল তৃণমূল। স্বায়ত্বশাসিত পর্ষদের মোট আসন সংখ্যা ৩০। এর মধ্যে দুটি আসন মনোনীত প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। বাকি ২৮ আসনে নির্বাচন হয়। তার মধ্যে ৬টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে বিজেপি। বাকি ২২ আসনের মধ্যে ১৯টি আসনেই জয়ী বিজেপি। এদিকে ২২টি আসনে প্রার্থী দিয়ে একটিতেও জয়ী হতে পারেনি কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেসও একটিও আসনে জয়ী না হলেও, ১২ শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছে তৃণমূল। সেখানেই কংগ্রেস ভোট পেয়েছে মাত্র ৮.৮৭ শতাংশ।

এই নির্বাচনের ফল প্রকাশের পরই কংগ্রেসকে একহাত নেন অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়। তিনি এক্স হ্য়ান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, “প্রথমবার এনসিএইচএসি-র নির্বাচনে লড়াই করেও প্রাপ্ত ভোটের হারে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসকে ছাপিয়ে গিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।  কেউ বলতেই পারেন, যারা বাংলায় আকাশ ছোঁয়া আসন প্রত্যাশা করছে, তারা নিজেদের জায়গায় জমিই ধরে রাখতে পারেনি।”