Marco Rubio: নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে ভারত-আমেরিকার সম্পর্ক: মার্কিন বিদেশসচিব
Marco Rubio: বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশ ভারত। ভারতের প্রশংসা করে মার্কিন বিদেশসচিব বলেন, "আগামিদিনে আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতাকে আরও দৃঢ় করার দিকে তাকিয়ে রয়েছি আমরা।"
নয়াদিল্লি: ভারত ও আমেরিকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্রমশ দৃঢ় হয়েছে। সেই সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সচেষ্ট দুই দেশ। দুই দেশের সম্পর্ক ক্রমশ গভীর হচ্ছে জানিয়ে ভারতের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করলেন মার্কিন বিদেশ সচিব মার্কো রুবিও। তাঁর বিশ্বাস, ভারত-আমেরিকার সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে এবং একবিংশ শতাব্দীতে দুই দেশের সম্পর্ক কেমন হতে পারে, সেই সংজ্ঞা তুলে ধরবে। প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে একথা বলেন তিনি।
রবিবার দেশজুড়ে পালিত হয় ৭৬তম প্রজাতন্ত্র দিবস। নয়াদিল্লির কর্তব্যপথে ভারতীয় সংস্কৃতির ঐতিহ্য যেমন তুলে ধরা হয়, তেমনই সামরিক শক্তির প্রদর্শন করা হয়। আমেরিকার পক্ষ থেকে সমস্ত ভারতবাসীকে প্রজাতন্ত দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে মার্কিন বিদেশসচিব বলেন, “দুই দেশের নাগরিকদের স্থায়ী সম্পর্কই আমাদের সহযোগিতার ভিত। দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ককে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।”
বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশ ভারত। ভারতের প্রশংসা করে মার্কিন বিদেশসচিব বলেন, “আগামিদিনে আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতাকে আরও দৃঢ় করার দিকে তাকিয়ে রয়েছি আমরা। তার মধ্যে রয়েছে যৌথভাবে মহাকাশ গবেষণায় আরও জোর দেওয়া এবং কোয়াডের মধ্যে সমন্বয় বাড়িয়ে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে মুক্ত ও সমৃদ্ধশালী করা।”
এই খবরটিও পড়ুন
কূটনীতিকরা বলছেন, আমেরিকার সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্যক্তিগত রসায়ন ও বন্ধুত্ব সর্বজনবিদিত। প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের প্রথম দফায় সেই ছবি দেখা গিয়েছে। এবার ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথমেই যাঁরা তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন, তার মধ্যে অন্য়তম মোদী। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বন্ধুত্বপূর্ণ এই সম্পর্ক দুই দেশের সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে বলে কূটনীতিকরা মনে করছেন।