AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Congress G-23 Meeting: ধিকিধিকি আগুনে পুড়ছে ‘হাত’! জি-২৩-র বৈঠকে আমন্ত্রণ ‘সাধারণ’ নেতাদেরও

Congress G-23 Leaders Meeting: ২০২০ সালে কংগ্রেসের যে বিক্ষুব্ধ নেতারা দলের একজন স্থায়ী সভাপতি ও সাংগঠনিক পরিবর্তন চেয়ে দলনেত্রী সনিয়া গান্ধীর কাছে চিঠি লিখেছিলেন, তারাই এদিনের বৈঠকে যোগ দিতে চলেছেন। তবে শুধু তারাই নয়, সিবলের বাড়িতে আয়োজিত এই বৈঠকে কংগ্রেসের অন্যান্য নেতাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে।

Congress G-23 Meeting: ধিকিধিকি আগুনে পুড়ছে 'হাত'! জি-২৩-র বৈঠকে আমন্ত্রণ 'সাধারণ' নেতাদেরও
বিক্ষুব্ধদের ক্ষোভে চাপে পড়েছেন সনিয়া-রাহুল। ছবি:PTI
| Edited By: | Updated on: Mar 16, 2022 | 6:01 AM
Share

নয়া দিল্লি: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে (Assembly Election Results 2022) দলের ভরাডুবির কারণ জানতে গত সপ্তাহেই তড়িঘড়ি বৈঠকে বসেছিলেন কংগ্রেস(Congress)-র শীর্ষ নেতৃত্বরা। ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে দলের সাংগঠনিক স্তরে কোনও পরিবর্তন আনা হবে বলে আশা করা হলেও, শেষ অবধি তা আর হয়নি। দলনেত্রী হিসাবে আস্থা রাখা হয়েছে সনিয়া গান্ধী(Sonia Gandhi)-র উপরই। কিন্তু এত সহজে হার হজম করে নিচ্ছেন না কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ নেতারা। আজ, বুধবারই প্রবীণ নেতা কপিল সিবালের বাড়িতেই বৈঠকে বসতে চলেছেন জি-২৩ নেতারা (G-23 Leaders)। সূত্রের খবর, ৫ রাজ্যের নির্বাচনে হার ও ওয়ার্কিং কমিটির সিদ্ধান্ত নিয়েই এই বৈঠকে আলোচনা হবে।

২০২০ সালে কংগ্রেসের যে বিক্ষুব্ধ নেতারা দলের একজন স্থায়ী সভাপতি ও সাংগঠনিক পরিবর্তন চেয়ে দলনেত্রী সনিয়া গান্ধীর কাছে চিঠি লিখেছিলেন, তারাই এদিনের বৈঠকে যোগ দিতে চলেছেন। তবে শুধু তারাই নয়, সিবলের বাড়িতে আয়োজিত এই বৈঠকে কংগ্রেসের অন্যান্য নেতাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। সম্প্রতিই বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশের পর যে সমস্ত নেতারা দলের সাংগঠনিক স্তরে পরিবর্তন আনার কথা বলেছিলেন, মূলত তাদেরই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিগত দুই বছর ধরে দলের অন্দরে যে পরিবর্তনের দাবি তুলে আসছেন তারা, তা আরও জোরদার করতেই বিক্ষুব্ধদের দলে নাম লেখাননি, এমন নেতাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমেই সনিয়া গান্ধীকে পুনরায় দলের অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি হিসাবে মেনে নেওয়া হলেও, এই সিদ্ধান্তকে মন থেকে মানতে পারেননি অনেকেই। সেই কারণেই তারা ফের বৈঠকে বসতে চলেছেন এবং দলের ভবিষ্যৎ নিয়ে কাটাছেঁড়া করতে চলেছেন।

এদিকে, বৈঠকের ঠিক আগের দিনই বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন সনিয়া গান্ধীও। ৫ রাজ্যের ভরাডুবির কার্যত শাস্তি হিসাবেই পঞ্জাব, মণিপুর, উত্তরাখণ্ড, গোয়া ও উত্তর প্রদেশের কংগ্রেস সভাপতিদের ইস্তফা দিতে বলেছেন।