Uttarkashi Tunnel Rescue Gallery: পাহাড়ের অন্ধকার চিরে অ্যাম্বুল্যান্সের শব্দ, সাফল্যের করতালি- দেখুন সেই ছবি

Uttarkashi Tunnel Rescue Pic Gallery: মঙ্গলবার সকাল থেকে একেকটা মুহূর্ত যেন একেকটা ঘণ্টার সমান দীর্ঘ হয়ে উঠেছিল। আদৌ ৪১ জন শ্রমিককে বের করা সম্ভব হবে কি না, সেই দোলাচল ছিলই। অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী ফের টানেলে প্রবেশ করার পর আশার আলো স্পষ্ট হয়।

| Edited By: | Updated on: Nov 28, 2023 | 10:08 PM
পাহাড়ি রাস্তা ধরে অপেক্ষা করছিল একাধিক অ্যাম্বুল্যান্স। সবুজ সঙ্কেত পাওয়ার পর সেগুলিকে নিয়ে যাওয়া হয় টানেলের ভিতরে। তারপর একে একে বেরিয়ে আসেন শ্রমিকেরা। ছবি- পিটিআই

পাহাড়ি রাস্তা ধরে অপেক্ষা করছিল একাধিক অ্যাম্বুল্যান্স। সবুজ সঙ্কেত পাওয়ার পর সেগুলিকে নিয়ে যাওয়া হয় টানেলের ভিতরে। তারপর একে একে বেরিয়ে আসেন শ্রমিকেরা। ছবি- পিটিআই

1 / 6
আটকে থাকা শ্রমিকদের স্বাগত জানাতে এদিন সকাল থেকেই উপস্থিত ছিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী। তাঁরা বেরিয়ে আসার পর স্বাগত জানাতে এগিয়ে যান তিনি। জড়িয়ে ধরেন তাঁদের। ছবি- পিটিআই

আটকে থাকা শ্রমিকদের স্বাগত জানাতে এদিন সকাল থেকেই উপস্থিত ছিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী। তাঁরা বেরিয়ে আসার পর স্বাগত জানাতে এগিয়ে যান তিনি। জড়িয়ে ধরেন তাঁদের। ছবি- পিটিআই

2 / 6
যে মুহূর্তে ইতিবাচক খবর আসে, তখনই করতালি দিয়ে ওঠেন পুষ্কর সিং ধামী। টানেরে মধ্যে তখন উপস্থিত ছিলেন ভি কে সিং। ১৭ দিনের অপেক্ষার অবসান হয় সন্ধ্যা ঠিক ৭টা ৫ মিনিটে।

যে মুহূর্তে ইতিবাচক খবর আসে, তখনই করতালি দিয়ে ওঠেন পুষ্কর সিং ধামী। টানেরে মধ্যে তখন উপস্থিত ছিলেন ভি কে সিং। ১৭ দিনের অপেক্ষার অবসান হয় সন্ধ্যা ঠিক ৭টা ৫ মিনিটে।

3 / 6
উত্তরকাশীর চেহারাটাই পাল্টে গিয়েছিল এদিন। চারপাশে ছিল আলোর ব্যবস্থা। শ্রমিকদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তার সব বন্দোবস্ত করা হয়েছিল। অস্থায়ী হাসপাতালও প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। ছবি- পিটিআই

উত্তরকাশীর চেহারাটাই পাল্টে গিয়েছিল এদিন। চারপাশে ছিল আলোর ব্যবস্থা। শ্রমিকদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তার সব বন্দোবস্ত করা হয়েছিল। অস্থায়ী হাসপাতালও প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। ছবি- পিটিআই

4 / 6
ভিতর থেকে যখন একে একে অ্যাম্বুল্যান্স বেরিয়ে আসছে, তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন শ্রমিকদের পরিজনেরা। অনেকেই বাইরে অপেক্ষা করছিলেন। আবার কেউ কেউ ফোনেও যোগাযোগ করেন।

ভিতর থেকে যখন একে একে অ্যাম্বুল্যান্স বেরিয়ে আসছে, তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন শ্রমিকদের পরিজনেরা। অনেকেই বাইরে অপেক্ষা করছিলেন। আবার কেউ কেউ ফোনেও যোগাযোগ করেন।

5 / 6
শ্রমিকদের হাসিমুখের ছবি স্বস্তি ফেরায় গোটা দেশে। গত কয়েকদিন ধরে চলছিল প্রার্থনা। বারবার উদ্বেগ বেড়েছে। তবু চেষ্টা থামাননি কেউ। দিন রাত এক করে কাজ করেছে উদ্ধারকারী দল।

শ্রমিকদের হাসিমুখের ছবি স্বস্তি ফেরায় গোটা দেশে। গত কয়েকদিন ধরে চলছিল প্রার্থনা। বারবার উদ্বেগ বেড়েছে। তবু চেষ্টা থামাননি কেউ। দিন রাত এক করে কাজ করেছে উদ্ধারকারী দল।

6 / 6
Follow Us: