Enforcement Directorate: বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ, ইডির হাতে গ্রেফতার ধ্বংস হওয়া টুইন টাওয়ারের প্রোমোটার

Money Laundering Case: দিল্লি, উত্তর প্রদেশ ও হরিয়ানা মিলিয়ে ২০টিরও বেশি এফআইআর রয়েছে আরকে অরোরার বিরুদ্ধে। বিভিন্ন বাড়ির ক্রেতারাই এই অভিযোগ জানিয়েছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, সুপারটেক সংস্থা ও তাদের ডিরেক্টররা ফ্ল্যাট বুক করার নামে মোটা টাকা আদায় করে নিতেন।

Enforcement Directorate: বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ, ইডির হাতে গ্রেফতার ধ্বংস হওয়া টুইন টাওয়ারের প্রোমোটার
আরকে অরোরা।Image Credit source: TV9 বাংলা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 28, 2023 | 10:10 AM

নয়া দিল্লি: নয়ডার টুইন টাওয়ারের (Twin Tower) কথা মনে আছে? ১০ মাস আগে বিস্ফোরক দিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল ৩২ তলা বিশাল জোড়া টাওয়ার। গোটা দেশ সেই টাওয়ার ভেঙে ফেলার দৃশ্যের সাক্ষী ছিল। এবার সেই বিল্ডিং তৈরি করেছিল যে সংস্থা, সেই সুপারটেক রিয়েল এস্টেট গ্রুপের  (Supertech Real Estate Group) প্রোমোটার আরকে অরোরা(RK Arora)-কে গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। সূত্রের খবর, আর্থিক তছরুপের অভিযোগে মঙ্গলবার ইডি গ্রেফতার করেন আরকে অরোরাকে। আজ, বুধবার তাঁকে আদালতে পেশ করা হতে পারে।

জানা গিয়েছে, বেআইনি আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনেই গ্রেফতার করা হয়েছে সুপারটেক রিয়েল এস্টেট সংস্থার প্রোমোটারকে। গ্রেফতারির আগে তাঁকে তিন দফায় জেরা করা হয়েছিল। পরবর্তী জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আজ আদালতে আরকে অরোরার হেফাজতের আবেদন জানাতে পারে ইডি।

ইডি সূত্রে খবর, দিল্লি, উত্তর প্রদেশ ও হরিয়ানা মিলিয়ে ২০টিরও বেশি এফআইআর রয়েছে আরকে অরোরার বিরুদ্ধে। বিভিন্ন বাড়ির ক্রেতারাই এই অভিযোগ জানিয়েছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ, সুপারটেক সংস্থা ও তাদের ডিরেক্টররা ফ্ল্যাট বুক করার নামে মোটা টাকা আদায় করে নিতেন। তারপর ক্রেতাদের সময়ে ফ্ল্যাট দিতে পারতেন না। এভাবে নানা ধরনের আর্থিক প্রতারণা করা হত।  ইডির তরফেও জানানো হয়েছে, সাধারণ মানুষদের প্রতারিত করেছে সুপারটেক রিয়েল এস্টেট সংস্থা। পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকেও প্রতারিত করেছে। প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছিল ওই সংস্থা।

গত এপ্রিল মাসে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সুপারটেক সংস্থা ও তার ডিরেক্টরদের ৪০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নিয়েছিল।