CJI DY Chandrachud: ‘আমিও হাসপাতালের মেঝেতে শুয়েছি…’, চিকিৎসকদের ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রধান বিচারপতি
Supreme Court: এ দিন আরজি কর মামলার শুনানির শুরুতে এক বিচারপতি শীর্ষ আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন যে চিকিৎসকদের দীর্ঘক্ষণ ডিউটি করতে হয়। এত ঘণ্টা ডিউটি করার পর তাদের মানসিক বা শারীরিক অবস্থা এমন থাকে না যে যৌন নির্যাতন তো দূর, হেনস্থা রুখতে পারবেন।
নয়া দিল্লি: চিকিৎসকদের ৩৬ ঘণ্টা একটানা ডিউটির পর যৌন নির্যাতন তো দূর, সামান্য নিগ্রহও রোখার ক্ষমতা থাকে না। আজ, আরজি কর মামলার শুনানি চলাকালীন এমনটাই পর্যবেক্ষণ রাখলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।
এ দিন আরজি কর মামলার শুনানির শুরুতে এক বিচারপতি শীর্ষ আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন যে চিকিৎসকদের দীর্ঘক্ষণ ডিউটি করতে হয়। এত ঘণ্টা ডিউটি করার পর তাদের মানসিক বা শারীরিক অবস্থা এমন থাকে না যে যৌন নির্যাতন তো দূর, হেনস্থা রুখতে পারবেন।
এর জবাবেই প্রধান বিচারপতি বলেন, “চিকিৎসকদের আশ্বাস দিন যে আমরাও তাদের জন্য উদ্বিগ্ন। ওরা ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি করেন…আমাদের সকলেরই পরিবারের সদস্যরা সরকারি হাসপাতালে গিয়েছেন। আমার পরিবারেও যখন কেউ অসুস্থ হয়েছেন, তখন আমিও হাসপাতালের মেঝেতে শুয়েছি। আমরা সবাই এই পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছি। আমরা দেখেছি চিকিৎসকরা ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি করছেন।”
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, “যদি অর্ডারটি দেখেন, তবে দেখবেন এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। সরকারি হাসপাতালগুলিতেএমন কাঠামো থাকে যেখানে জুনিয়র চিকিৎসকরা বিভিন্ন রকমের হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। সেটা কেবল যৌন হয়রানিই নয়। আর এটা অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি বিষয়। আমরা অনেক ইমেল পেয়েছি। জুনিয়র চিকিৎসকদের ৪৮ ঘণ্টা, ৩৬ ঘণ্টা ডিউটি দেওয়া একেবারেই ঠিক নয়।”
আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)