Dadpur School: টিভিনাইনের খবরের জের, ১১ বছর পর অঙ্কের শিক্ষিকা পেল দাদপুরের স্কুল
Hooghly: প্রায় ৪০০ ছাত্রী রয়েছে হুগলির দাদপুরের গোস্বামী মালিপাড়া গার্লস হাইস্কুলে। এই স্কুলে ৭ জন স্থায়ী শিক্ষক আছেন। তিনজন প্যারা টিচার। তবে এখানে কোনও স্থায়ী অঙ্কের শিক্ষক নেই। প্রধান শিক্ষিকা রুমা দত্ত জানিয়েছিলেন, ২০১৩ সালে অঙ্কের একজন শিক্ষিকা উৎকর্ষ পোর্টালের সাহায্যে বদলি হয়ে গিয়েছেন। তিনি আসতেন পূর্ব বর্ধমান থেকে। মাঝে একজন এসেছিলেন, কিছুদিন পরে তিনিও চলে যান। ফলে অঙ্কের শিক্ষক ছাড়াই স্কুল চলতে থাকে।
সনৎ মাজি
কলকাতা: ১১ বছরে যা হয়নি, তা হল অবশেষে। টিভিনাইন বাংলার খবরের জের। হুগলির দাদপুর গোস্বামী মালিপাড়া স্কুল পেল অঙ্কের দিদিমণি। ১১ বছর ধরে দাদপুরের এই স্কুলে কোনও অঙ্কের দিদিমণি ছিলেন না। দাদপুরের স্কুলে নতুন অঙ্কের দিদিমণি হলেন শিপ্রা বিশ্বাস। বলাগড়ের আশুতোষ স্মৃতি বালিকা বিদ্যামন্দির থেকে দাদপুরে ট্রান্সফার করা হল শিপ্রা বিশ্বাসকে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, একটা স্কুলে একজন অঙ্কের শিক্ষক পেতে প্রায় এক যুগ লেগে গেল?
প্রায় ৪০০ ছাত্রী রয়েছে হুগলির দাদপুরের গোস্বামী মালিপাড়া গার্লস হাইস্কুলে। এই স্কুলে ৭ জন স্থায়ী শিক্ষক আছেন। তিনজন প্যারা টিচার। তবে এখানে কোনও স্থায়ী অঙ্কের শিক্ষক নেই। প্রধান শিক্ষিকা রুমা দত্ত জানিয়েছিলেন, ২০১৩ সালে অঙ্কের একজন শিক্ষিকা উৎকর্ষ পোর্টালের সাহায্যে বদলি হয়ে গিয়েছেন। তিনি আসতেন পূর্ব বর্ধমান থেকে। মাঝে একজন এসেছিলেন, কিছুদিন পরে তিনিও চলে যান। ফলে অঙ্কের শিক্ষক ছাড়াই স্কুল চলতে থাকে।
হামিদ হোসেন নামে এক ব্যক্তি, যিনি আবার গৃহশিক্ষকও, তিনিই অঙ্কের ক্লাস করান। এ বছর এই স্কুল থেকে ৪০ জন মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তবে অঙ্কের রেজাল্ট এ স্কুলে সার্বিকভাবেই খুব একটা ভাল নয়। প্রধান শিক্ষিকা জানিয়েছিলেন, খুব সমস্যার মধ্যে দিয়ে স্কুল চালাতে হচ্ছে। অঙ্কের শিক্ষক না থাকায় বাইরে থেকে একজনকে এনে ক্লাস করাতে হয়। জানিয়েছিলেন, দফতরকে সবটা জানিয়েছিলেন। অবশেষে অঙ্কের দিদিমণি পেল স্কুল।