C V Anand Bose: ‘যে সব উপাচার্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে বাধা প্রদান করছেন…’, কী হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যপাল?

C V Anand Bose: পোস্টের বক্তব্য, রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতরের বেআইনি নির্দেশ মেনে যে সব উপাচার্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে বাধা প্রদান করছেন বা স্তব্ধ করছেন তাঁরা সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপন্থী কাজ করছেন।

C V Anand Bose: 'যে সব উপাচার্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে বাধা প্রদান করছেন...', কী হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যপাল?
রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। Image Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 04, 2024 | 2:46 PM

কলকাতা: উপাচার্য নিয়োগ ইস্যুতে ক্রমেই চড়ছে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত। বুধবার সন্ধ্যায় রাজভবন থেকে ‘রাজ্যপালের রিপোর্ট কার্ড’ নামে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। তারপর বৃহস্পতিবার আবারও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যপাল। তিনি পোস্টের বক্তব্য, রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতরের বেআইনি নির্দেশ মেনে যে সব উপাচার্যরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে বাধা প্রদান করছেন বা স্তব্ধ করছেন তাঁরা সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপন্থী কাজ করছেন।

উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই রাজ্য ও রাজ্যপালের মধ্যে একটা চাপানউতোর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এর মধ্যেই গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী উপাচার্যকে সরানো নিয়ে এই বিষয়টি আবারও মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। গত বছর অগাস্টে  গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে  রজতকিশোর দে অস্থায়ী উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ করা হয়। আচার্য তথা রাজ্যপালের হাত থেকে দায়িত্বভার পাওয়ার পর থেকে তিনিই গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছেন। সম্প্রতি তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠন ‘ওয়েবকুপা’র সভা বসেছিল গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে। সভাপতি হিসাবে সেখানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।  আর ঘটনাচক্রে তার পরই রাজ্যপালের কাছ থেকে রজতকিশোর দে’র কাছে একটি চিঠি আসে। তাতে উল্লেখ করা ছিল, অস্থায়ী উপাচার্যের পর থেকে তাঁকে সরানো হচ্ছে। কিন্তু কেন সরানো হচ্ছে, তা চিঠিতে স্পষ্ট করে উল্লেখ করা ছিল না।

বুধবার রাজভবনের তরফ থেকে রাজ্যপালের একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। লেখা ছিল, “সরকারের উচ্চশিক্ষা দফতরের বেআইনি আদেশে যে সকল উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ স্তব্ধ করে করে রেখেছেন, আচার্য তাঁদের সতর্ক করছেন।’’ এরপর বৃহস্পতিবার আরও একবার সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে সেই বার্তাই দিলেন রাজ্যপালয