Fake Medicine: রাতের বাসে বাক্সে-বাক্সে কলকাতায় ঢুকছে নকল ওষুধ? বিস্ফোরক তথ্য
Fake Medicine: আগ্রা থেকে কিনে এই ওষুধ সাপ্লাই করতেন কেষ্টপুরের ব্যবসায়ী বলে অভিযোগ। বিস্তারিত আরও তথ্য জানতে উত্তরপ্রদেশের ড্রাগ কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চলেছে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল।

কলকাতা: রোগ সারানোর জন্য কিনছেন ওষুধ। কিন্তু তা আসল তো? ইতিমধ্যেই অভিযোগ এসেছে, প্রেশার,সুগার, অ্যান্টাসিট থেকে শুরু করে অ্যান্টিবায়োটিকের মতো ওষুধে আসলের সঙ্গে মেশানো হচ্ছে ৩০ শতাংশ জাল ওষুধ। কলকাতার চারটি ওষুধের কারখানায় হানা দিয়েছে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে অন্তত ২০ লক্ষ টাকার সন্দেহজনক ওষুধ। এবার এই সকল জাল ওষুধ কারবারের পর্দা ফাঁস করল টিভি ৯ বাংলা। পুদুচেরি থেকে আগ্রা হয় কলকাতায় ঢুকছে সন্দেহজনক ওষুধ? আগ্রা থেকে কিনে এই ওষুধ সাপ্লাই করতেন কেষ্টপুরের ব্যবসায়ী বলে অভিযোগ। বিস্তারিত আরও তথ্য জানতে ভিন রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চলেছে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল।
রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রে জানা যাচ্ছে, সড়কপথকে ব্যবহার করে এই রাজ্যে ঢুকছে জাল ওষুধ। ওড়িশা, বিহারের মতো রাজ্য থেকে দূরপাল্লার বাসে বাংলায় ঢুকছে বাক্স ভর্তি এই জাল ওষুধ। অভিযোগ,পাঁচশো থেকে হাজার টাকার বিনিময়ে সেই ওষুধ বড় বাজারের পাইকারির দোকানে পৌঁছে দিয়েছেন মুটেরা।
এ প্রসঙ্গে বেঙ্গল কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক পৃথ্বী বসু বলেন, “আমি অনুরোধ করছি ডিসকাউন্টের চক্করে সমস্ত বোর্ড দয়া করে রিটেলারদের নামানোর নির্দেশ দিন।” FMRAI-এর সদস্য শান্তনু মিত্র বলেন, “কোম্পানি তো জাল ওষুধ বানাচ্ছে না। জাল ওষুধ বানাচ্ছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। জাল ওষুধ কোনওভাবে ঢুকে পড়ছে। এই ফাঁক ফোকর বন্ধ হওয়া দরকার। ডিসকাউন্ট দিয়ে ওষুধ বিক্রি একটা অতল গহ্বর যার কোনও শেষ নেই।”





