নবান্ন অভিযানের পর মাঝের দু’দিন কোথায় ছিলেন মইদুল? জানতে মরিয়া লালবাজার
এই মৃত্যু প্রসঙ্গে ফুয়াদ হালিম বলেন, "পেশিতে আঘাত লেগেছে। কিমনি ড্যামেজ হয়। ফুসফুসে জল জমতে শুরু করে। সোডিয়াম কমে যায়, পটাশিয়াম বেড়ে যায়। আজ সকালে হার্ট অ্যাটাক হয়। সবটাই পেশিতে আঘাতের কারণেই হয়েছে।"
কলকাতা: মৃত ডিওয়াইএফআই (DYFI) কর্মী মইদুল ইসলাম মিদ্যার মৃত্যুতে নয়া মোড়। গোটা ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে লালবাজার। প্রাথমিকভাবে খবর, কিডনির সমস্যার জন্যই মৃত্যু হয়েছে মইদুলের। তবে সূত্রের খবর, গত ১১ থেকে ১৩ তারিখ এই তিন দিন মইদুল কোথায় ছিলেন তা জানার চেষ্টা পুলিশ করছে।
নবান্ন অভিযানে গিয়ে পুলিশের লাঠির ঘায়ে তিনি আহত হয়েছিলেন বলে অভিযোগ। গত চারদিন ধরে লড়ে সোমবার মৃত্যু হয়েছে কোতলপুরের ডিওয়াইএফআই-এর নেতা মইদুল ইসলাম মিদ্যার। যা নিয়ে এ দিন নবান্ন সভাঘরে এক সাংবাদিক বৈঠকে মুখ খোলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মৃত্যুকে ‘দুঃখজনক’ আখ্যা দিয়ে মমতা জানান, তিনি সুজন চক্রবর্তীকে ফোন করেছিলেন। তবে তাঁকে বলতে শোনা যায়, পুলিশে কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি।
আরও পড়ুন: মইদুল মৃত্যুকাণ্ড: পুলিশকে আক্রমণ ডিওয়াইএফআই’র, পালিয়ে বাঁচলেন ওসি, জায়গায় জায়গায় বিক্ষোভ
এই মৃত্যু প্রসঙ্গে ফুয়াদ হালিম বলেন, “পেশিতে আঘাত লেগেছে। কিমনি ড্যামেজ হয়। ফুসফুসে জল জমতে শুরু করে। সোডিয়াম কমে যায়, পটাশিয়াম বেড়ে যায়। আজ সকালে হার্ট অ্যাটাক হয়। সবটাই পেশিতে আঘাতের কারণেই হয়েছে।”