Manoj Verma: পুলিশ কমিশনার হওয়ার পর প্রথম ভাঙড়ে গেলেন মনোজ বর্মা, নতুন কোনও পরিকল্পনা?
Manoj Verma: প্রসঙ্গত, বছরের শুরুতেই ৮ জানুয়ারী কলকাতা পুলিশের নতুন ডিভিশন হয় ভাঙড়। ৮টি থানা ও একটি ট্র্যাফিক গার্ড যুক্ত হয় এই ডিভিশনে। গত ন’মাসে কতগুলি করে মামলা হয়েছে সেই মামলার অগ্রগতি কী, এলাকায় কারা অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করছে, এজিন এ সব বিষয় নিয়েও খোঁজ নেন তিনি।
ভাঙড়: কলকাতার পুলিশ কমিশনার পদে দায়িত্ব নেওয়ার পর এই প্রথম ভাঙড়ে এলেন মনোজ বর্মা। পঞ্চমীর দিন দুপুরে তিনি প্রথম ভাঙড় থানায় যান। সেখান থেকে একে একে উত্তর কাশীপুর থানা, পোলেরহাট থানা ও ডিসি অফিস ঘুরে দেখেন। প্রতিটি থানার পরিকাঠামো দেখার পাশাপাশি পুলিশের ব্যারাকও ঘুরে দেখেন তিনি। ভাঙড়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করতে গিয়ে অফিসারদের কোনও সমস্যা হচ্ছে কিনা সে ব্যাপারেও তিনি কথাবার্তা বলেন।
প্রসঙ্গত, আরজিকর কাণ্ডের জেরে প্রতিবাদী জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি মেনেছিল সরকার। কলকাতা পুলিশ কমিশনারের পদ থেকে সরানো হয় বিনীত গোয়েলকে। তাঁর জায়গায় নতুন দায়িত্ব পান মনোজ। কলকাতা পুলিশের দায়িত্ব নেওয়ার পর দু’বার ভাঙড়ে আসার কথা থাকলেও তিনি সময় করতে পারেননি। তবে মঙ্গলবার এলেন পূর্ব নির্ধারিত সময়ে।
প্রসঙ্গত, বছরের শুরুতেই ৮ জানুয়ারী কলকাতা পুলিশের নতুন ডিভিশন হয় ভাঙড়। ৮টি থানা ও একটি ট্র্যাফিক গার্ড যুক্ত হয় এই ডিভিশনে। গত ন’মাসে কতগুলি করে মামলা হয়েছে সেই মামলার অগ্রগতি কী, এলাকায় কারা অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করছে, এজিন এ সব বিষয় নিয়েও খোঁজ নেন তিনি। তবে শুধু অপরাধ কিংবা অপরাধী নয়, একইসঙ্গে ভাঙড়ে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীরা পরিবার ছেড়ে কিভাবে দিনের পর দিন কাজ করছেন সে কথাও জানতে চান তিনি। কারও কোন সমস্যা হলে তা সরাসরি তাঁকে জানানোর কথাও বলেন সিপি। সিপির এমন মনোভাবে ভরসা পাচ্ছেন নিচুতলার পুলিশ কর্মীরা। সে কথা বলছেন নিজেরাই। এদিন সিপির সঙ্গে ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (২) শুভঙ্কর সিনহা সরকার, ভাঙড়ের ডিসি সৈকত ঘোষ, সহ অন্যান্য পদস্থ কর্তারা।