Municipality Election: ভোটারদের সাহস জোগাতে কী কী করবে পুলিশ, তালিকা দিল নির্বাচন কমিশন
রাজ্য নির্বাচন কমিশন এক নির্দেশিকা জারি করে বলেছে, রুট মার্চ, এলাকায় টহলদারি করতে হবে।
কলকাতা: ১২ ফেব্রুয়ারি চার পুরনিগমে (Municipal Corporation Election) ভোটগ্রহণ হবে। তার আগে ভোটারদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে একগুচ্ছ নির্দেশ দিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন (State Election Commission)। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বিধাননগর, চন্দননগর, আসানসোল ও শিলিগুড়ি পুরনিগমে নির্বাচন (Municipal Election)। ভোট নিয়ে এলাকার লোকজনের মধ্যে যাতে বিন্দুমাত্র কোনও ভয় বা উৎকন্ঠা না কাজ করে তার জন্য পুলিশকে ময়দানে নামার নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।
রাজ্য নির্বাচন কমিশন এক নির্দেশিকা জারি করে বলেছে, রুট মার্চ, এলাকায় টহলদারি করতে হবে। হোটেল, বিয়েবাড়ি, কমিউনিটি হলে বার বার তল্লাশি চালাতে হবে। বহিরাগতদের উপর নজরদারি চালাতে হবে। সীমানায় বিশেষ নজরদারির কথা বলা হয়েছে। এই পথ ধরে যে গাড়ি আসছে, তার পুরোপুরি তল্লাশি নিতে হবে। বেআইনি অস্ত্র, জাল মদ লেনদেন কোথাও হচ্ছে কি না, বিশেষ নজরদারি চালাতে হবে।
একইসঙ্গে নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কোথাও জমায়েত করলে যাঁরা জমায়েত করছেন, তাঁদের কী পরিচয় বিস্তারিত খোঁজ খবর নিতে হবে। ভোটের একদিন আগে পুলিশ মোতায়েন বাধ্যতামূলক। রিগিং ইত্যাদি চলবে না। সিসিটিভি ক্যামেরা জোর করে বন্ধ করে দেওয়া কিংবা মুখ ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা যাতে না ঘটে তা নিশ্চিত করতে হবে। বাইক র্যালি নয়।
এর আগে ভোটপ্রচারের ক্ষেত্রেও একাধিক নির্দেশিকা জারি করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলিকে ডিজিটাল প্রচারে জোর দিতে বলা হয়। একইসঙ্গে বলা হয়েছিল, প্রত্যেক পুরনিগম এলাকায় নোডাল হেলথ অফিসার নিয়োগ করার। টিকাকরণের ক্ষেত্রেও কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই। প্রার্থী, গণনার এজেন্ট, পোলিং অফিসার সকলেরই টিকার সম্পূর্ণ ডোজ় নেওয়া আবশ্যক। নিদেন পক্ষে প্রথম ডোজ় নেওয়া থাকতেই হবে।
আরও পড়ুন: lottery: খালি হাতে বেরিয়ে সন্ধ্যায় ১ কোটি নিয়ে বাড়ি ফিরলেন দুই অটোচালক