AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Saraswati Puja: সায়েন্স কলেজে এসে হঠাৎ ‘হারিয়ে’ গেলেন রাইমা-জুন!

Raima Sen-June Maliah: বৃহস্পতিবার বাগদেবীর আরাধনায় হারানো স্মৃতি খুঁজে পেলেন রাইমা সেন, জুন মালিয়া এবং মালা রায়।

Saraswati Puja: সায়েন্স কলেজে এসে হঠাৎ ‘হারিয়ে’ গেলেন রাইমা-জুন!
রাইমা ও জুন
| Edited By: | Updated on: Jan 26, 2023 | 3:54 PM
Share

কলকাতা: হারিয়েই গেলেন। কেউ হারালেন ছোটবেলার স্মৃতিতে। কেউ হারালেন ফুচকা-ঝালমুড়িতে। আবার কেউ হারালেন কলেজ রাজনীতিতে। বৃহস্পতিবার বাগদেবীর আরাধনায় সেই সব হারানো স্মৃতি খুঁজে পেলেন রাইমা সেন, জুন মালিয়া এবং মালা রায়। সায়েন্স কলেজে সরস্বতী পুজোয় এসে এমনই সব অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন তাঁরা। এ দিন নিজের ফেলে আসা শৈশবের কথা শোনালেন রাইমা সেন। বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজে নিজের রক্তকরবী সিনেমার প্রচারে এসেছিলেন তিনি। রাইমার বাড়ির ঠিক উল্টোদিকেই এই কলেজ। বাড়ি থেকে অনেকবার এই কলেজ দেখেছেন। কিন্তু কোনওদিন কলেজে ঢোকা হয়নি। এই প্রথমবার কলেজের ভিতরে ঢুকলেন। পড়ুয়াদের সঙ্গে সময় কাটালেন। তাঁদের সঙ্গে সময় কাটাতে কাটাতে আবার নিজের ছোটবেলায় ফিরে গেলেন তিনি। টিভি নাইন বাংলাকে শোনালেন, পাশেই দিদার বাড়ি ছিল। ছোটবেলায় সরস্বতী পুজোর দিনগুলি সেখানেই দিদার সঙ্গে কাটাতেন তাঁরা। আজও জমাটি প্ল্যান রাইমার। বাড়ি ফিরে বাবা-মায়ের সঙ্গে লাঞ্চ সারবেন তিনি।

বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজের অদূরেই থাকেন জুন মালিয়াও। এদিন রাইমাদের সঙ্গে হাজির ছিলেন তিনিও। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজে আসলেন তিনি। এই কলেজের সঙ্গে তাঁর অনেক নস্টালজিয়া জড়িয়ে রয়েছে। কলেজের গেটের বাইরেই বসতেন এক ঝালমুড়ি ও ফুচকা বিক্রেতা। ছোটবেলায় বন্ধুদের সঙ্গে বাড়ি থেকে বেরিয়ে হেঁটে হেঁটে সায়েন্স কলেজের গেটের সামনে আসতেন সেই ঝালমুড়ি, ফুচকা খেতে। এটা ছিল তাঁর ছোটবেলার প্রায় নিত্যদিনের রুটিন। তবে এখন আর সেই সুযোগ খুব একটা হয়ে ওঠে না। তাই এতদিন পর বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজে এসে সেই ফেলে আসা দিনগুলি বার বার ঘুরে ফিরে আসছে জুনের মনে।

এদিন বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজের সরস্বতী পুজোয় আমন্ত্রিত ছিল বিশিষ্ট রাজনীতিক মালা রায়ও। শুধু বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজই নয়, অন্যান্য অনেক কলেজ থেকেই আমন্ত্রণ জানানো হয় তাঁকে। নিজের ব্যস্ত রুটিনেও সব কলেজের জন্যই সময় বের করে নেন তিনি। ছাত্র রাজনীতি করেই উঠে আসা মালা রায়ের। তাই আজকের দিনে স্কুল-কলেজে যেতে বেশ ভালই লাগে তাঁর। সেই কারণেই প্রতিবছর এই দিনে স্কুলের গেটে বা কলেজের গেটে ছুটে আসেন। ছোটদের সঙ্গে মিলেমিশে গিয়ে, তাঁদের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিয়ে, ফেলে আসা দিনের স্মৃতি রোমন্থন করেন তিনি।