AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Vice Chancellor: ‘উপাচার্যর দায়িত্ব নেওয়ার অবস্থায় নেই’, ব্রাত্যর বার্তার পরই রাজ্যপালের প্রস্তাব ফেরালেন এক অধ্যাপক

Vice Chancellor: মোট ১১ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের চিঠি দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এই খবর প্রকাশ্যে আসার পরই ক্ষোভ প্রকাশ করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

Vice Chancellor: ‘উপাচার্যর দায়িত্ব নেওয়ার অবস্থায় নেই’, ব্রাত্যর বার্তার পরই রাজ্যপালের প্রস্তাব ফেরালেন এক অধ্যাপক
রাজ্যপাল ও শিক্ষামন্ত্রী (ফাইল ছবি)Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 02, 2023 | 4:00 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যপাল তথা আচার্যের নিয়োগের চিঠিতে অধ্যাপকেরা যাতে সাড়া না দেন, তাঁরা যাতে উপাচার্য পদে নিয়োগের চিঠি প্রত্যাখ্যান করেন, সেই আর্জি জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। শিক্ষামন্ত্রীর সেই বার্তার পরও অনেকেই উপাচার্য পদ গ্রহণ করেছেন। তবে রাজ্যপালের প্রস্তাব ফেরালেন অধ্যাপক সৌরেন বন্দ্যোপাধ্যায়। দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগের চিঠি দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা দায়িত্ব গ্রহণ করলেও অধ্যাপক সৌরেন বন্দ্যোপাধ্যায় চিঠি দিয়ে জানিয়েছেন, তাঁর পক্ষে দায়িত্ব গ্রহণ করা সম্ভব নয়। তবে কি শিক্ষামন্ত্রীর অনুরোধে সাড়া দিলেন তিনি?

রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত প্রকাশ্যে এসেছে আগেই। উপাচার্য নিয়োগ ঘিরেও সংঘাত চরমে উঠেছে। সেই সংঘাত যে শেষ হওয়ার নয়, সেটা আরও স্পষ্ট হল এই অধ্যাপকের চিঠিতে। একদিকে আচার্যের নির্দেশ মেনে উপাচার্যের আসন গ্রহণ করেছেন অনেকেই, অন্যদিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন এক উপাচার্য।

আচার্যের চিঠির প্রত্যুত্তরে মালদহের গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৌরেন বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, আমার নাম উপাচার্য হিসেবে বেছে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ, তবে বর্তমানে আমি উপাচার্য পদের দায়িত্ব নেওয়ার অবস্থায় নেই। এ ব্যাপারে কথা বলতে অধ্যাপক সৌরেন বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা হলেও, কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, মোট ১১ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের চিঠি দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এই খবর প্রকাশ্যে আসার পরই ক্ষোভ প্রকাশ করেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি বলেছিলেন, এই নিযুক্তি দফতরের সঙ্গে কোনও আলোচনা ব্যতিরেকে করা হল, যা বর্তমান উপাচার্য নিয়োগের যে নিময় আছে, তার সম্পূর্ণ পরিপন্থী এবং বেআইনি। টুইটে তিনি লিখেছিলেন, “বেআইনিভাবে নবনিযুক্ত মাননীয় উপাচার্যদের সকলকে উচ্চশিক্ষা বিভাগের পক্ষ থেকে সসম্মান অনুরোধ থাকবে যে, তাঁরা যেন এই নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করেন।”