Dim-Bhat on 21st July: ‘পাক্কা তিন ঘণ্টা লাইন দিয়েছি’, ডিম-ভাত না পেয়ে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা
Dim-Bhat on 21st July: চেনা মেনু। সয়াবিন, ডিম ভাজা আর গরম ভাত। খাওয়া শেষ করেই মঞ্চের দিকে রওনা হবেন সমর্থকরা। অভিযোগ, সেই খাবার পেতে তিন ঘণ্টারও বেশি সময় লাইন দিতে হচ্ছে। অনেকেই দাবি করছেন, বহুবার ভাত শেষ হয়ে যাওয়ায় সমস্যা বেড়েছে।
কলকাতা: কেউ এসেছেন সাগরদিঘি থেকে, কেউ আবার বাঁকুড়া। কিন্তু, ওই সব তৃণমূল সমর্থকদের ক্ষোভের সুর একটাই। ভাতা পাচ্ছেন না। একুশের সভায় এসে প্রকাশ্যেই উগরে দিয়েছেন সেই ক্ষোভ। এদিকে এবার ক্ষোভ বাড়ছে খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন নিয়ে। একুশে জুলাই মানেই কবজি ডুবিয়ে খাওয়া। কখনও ডিম-ভাত। আবার কখনও নানা সব সুস্বাদু পদ। কখনও রাস্তার পাশে, কখনও বা বাসে-ট্রেনে। একেবারে পিকনিকের মেজাজ। তৃণমূল জমানায় ২১ জুলাইয়ের এই ছবিটা যেন বড্ড চেনা হয়ে গিয়েছে রাজ্যবাসীর। কিন্তু, এরইমধ্যে ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রের অব্যবস্থা নিয়ে বিরক্ত তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। অনেকেই বলছেন সময়ে পাওয়া যাচ্ছে না খাবার।
চেনা মেনু। সয়াবিন, ডিম ভাজা আর গরম ভাত। খাওয়া শেষ করেই মঞ্চের দিকে রওনা হবেন সমর্থকরা। অভিযোগ, সেই খাবার পেতে তিন ঘণ্টারও বেশি সময় লাইন দিতে হচ্ছে। অনেকেই দাবি করছেন, বহুবার ভাত শেষ হয়ে যাওয়ায় সমস্যা বেড়েছে। কিন্তু দেখা হচ্ছে না বিষয়টা। ক্ষোভের সুরেই গোঘাট থেকে আসা এক তৃণমূল কর্মী বললেন, পাক্কা তিন ঘণ্টার উপর লাইন দিয়ে রয়েছি। খাবার পাওয়া যাচ্ছে না। ব্যাপক ঠেলাঠেলি চলছে। চূড়ান্ত অব্যবস্থা।
আর এক তৃণমূল সমর্থক বলছেন, “পরিবেশন যাঁরা করছে তাঁদের সংখ্যাও বেশ কম। আয়োজনও বেশ কম। অনেক লোক লাইন দিয়ে খাবার পাচ্ছে না। খাবার শেষ হয়ে যাচ্ছে। পাতা শেষ হয়ে যাচ্ছে।” তবে কিছু সমর্থকেরা বলছেন, লাইনে বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছে। তাতেই এই সমস্যা। প্রসাশনের কোনও গলদ নেই। তবে অভিযোগ যাই হোক খাবার যে সুস্বাদু সেটা মানছেন সকলেই।