Bengal BJP: উপভোটে ক্লিন সুইপ? ৪-০ গোলে খেলা ঘোরানোর আশায় বুক বাঁধছেন সুকান্ত

Sukanta Majumdar: বাগদা, মানিকতলা, রানাঘাট দক্ষিণ ও রায়গঞ্জ- চার আসনের জন্য প্রতিটিতে তিন জন করে সম্ভব্য প্রার্থী বাছাই করা হয়েছে। সব মিলিয়ে চার বিধানসভা কেন্দ্রের উপভোটের জন্য ১২টি প্রস্তাবিত নাম পাঠানো হচ্ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে। উপনির্বাচনে অন্তত তিনটি আসনে জয়ের ব্যাপারে আত্মপ্রত্যয়ী বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এমনকী চারে চার হওয়ায় সম্ভাবনাও খোলা রাখছেন তিনি।

Bengal BJP: উপভোটে ক্লিন সুইপ? ৪-০ গোলে খেলা ঘোরানোর আশায় বুক বাঁধছেন সুকান্ত
সুকান্ত মজুমদারImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jun 15, 2024 | 10:49 PM

কলকাতা: লোকসভা ভোটের পর বঙ্গ বিজেপির প্রথম বড় বৈঠক। এবারের ভোটে বাংলা থেকে আশানুরূপ ফল হয়নি বিজেপির। যতটা আশা ছিল, তা তো হয়ইনি, উল্টে জেতা আসনও হাতছাড়া হয়েছে। কিন্তু ভোটের ফলাফলের কোনও কাটাছেঁড়া হল না শনিবার বঙ্গ বিজেপির সান্ধ্য-বৈঠকে। বরং আজকের বৈঠকে অনেক বেশি ফোকাস পেল আসন্ন চার বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রার্থী বাছাই। বাগদা, মানিকতলা, রানাঘাট দক্ষিণ ও রায়গঞ্জ- চার আসনের জন্য প্রতিটিতে তিন জন করে সম্ভব্য প্রার্থী বাছাই করা হয়েছে। সব মিলিয়ে চার বিধানসভা কেন্দ্রের উপভোটের জন্য ১২টি প্রস্তাবিত নাম পাঠানো হচ্ছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে। উপনির্বাচনে অন্তত তিনটি আসনে জয়ের ব্যাপারে আত্মপ্রত্যয়ী বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এমনকী চারে চার হওয়ায় সম্ভাবনাও খোলা রাখছেন তিনি।

একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এই চার আসনের মধ্যে তিনটিই ছিল বিজেপির দখলে। বাগদা থেকে বিজেপির টিকিটে জিতেছিলেন বিশ্বজিৎ দাস। রানাঘাট দক্ষিণে বিজেপির থেকে জিতেছিলেন মুকুটমণি অধিকারী। রায়গঞ্জে বিজেপির টিকিটে জিতেছিলেন কৃষ্ণ কল্যাণী। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বিশ্বজিৎ দাস ও কৃষ্ণ কল্যাণী যোগ দেন তৃণমূলে। আর এবারের লোকসভা ভোটের আগে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন মুকুটমণিও। উপনির্বাচনে আবার মুকুটমণি ও কৃষ্ণ কল্যাণীকে পুরনো আসন থেকেই প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তবে এবারের উপনির্বাচন নিয়ে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

শনিবার বঙ্গ বিজেপির সান্ধ্য-বৈঠকের পর সুকান্ত মজুমদার বললেন, ‘এবারও অন্তত তিনটি আসন (বাগদা, রানাঘাট দক্ষিণ ও রায়গঞ্জ) দখলে রাখব। চারটি আসনেও জিততে পারি। মানিকতলাতে আমরা মাত্র তিন হাজার ভোটে পিছিয়ে রয়েছি। সেটাও শুধুমাত্র হয়েছে শান্তিরঞ্জন কুণ্ডুর বদমায়েশি ও গুন্ডামির জন্য। শান্তিরঞ্জন কুণ্ডু টাইট হলে পরেই সব ঠিক হয়ে যাবে। তবে কুণ্ডুবাবুরও জেনে রাখা উচিত, একদিন না একদিন ওঁরও সময় আসবে।’