Sukanta attacks Mamata: পশ্চিমবঙ্গের স্পিড-ব্রেকার মুখ্যমন্ত্রী : সুকান্ত মজুমদার

Sukanta attacks Mamata: চলতি সপ্তাহের সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির হাত ধরে উদ্বোধন হয় শিয়ালদহ মেট্রোর। যদিও সেখানে শুরুতে রেলের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ না জানানো নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতর শুরু হয়েছিল।

Sukanta attacks Mamata: পশ্চিমবঙ্গের স্পিড-ব্রেকার মুখ্যমন্ত্রী : সুকান্ত মজুমদার
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 14, 2022 | 11:35 PM

বারাসাত: দীর্ঘ টালবাহানর পর অবশেষে উদ্বোধন হয়েছে শিয়ালদহ মেট্রোর (Sealdah Metro)। এদিকে বারাসাত মেট্রো প্রকল্পের দীর্ঘদিন আগে শিলান্যাস হলেও তার কাজ সম্পন্ন হচ্ছে না। এ বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (CM Mamata Banerjee) কাঁধে দায় ঠেললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার(BJP State President Sukanta Majumdar)। রাজ্য় সরকারের কাঁধে দায় চাপিয়ে সুকান্ত বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে যতদিন স্পিড ব্রেকার মুখ্যমন্ত্রী থাকবে ততদিন মেট্রো কেন কোন কাজই হবে না। এই মুখ্যমন্ত্রীর কাজ হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্পে যতটা দেরি করানো যায়।” সুকান্তর এ মন্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চলছে জোরদার চর্চা। 

প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহের সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির হাত ধরে উদ্বোধন হয় শিয়ালদহ মেট্রোর। যদিও সেখানে শুরুতে রেলের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ না জানানো নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতর শুরু হয়েছিল। যা নিয়েও হয় বিস্তর জলঘোলা। এদিকে তার মধ্যেই এবার বারাসাত মেট্রো প্রকল্পের কথা উঠতেই নতুন করে দানা বাঁধছে বিতর্ক। অন্যদিকে এদিন বারাসাতে একটি দলীয় বৈঠকে যোগ দিতে গিয়ে একাধিক ইস্যুতে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানাতে দেখা যায় সুকান্তকে। 

প্রসঙ্গত, শেষ বিধানসভা ভোটে নদিয়ার তেহট্ট থেকে জিতেছেন তাপস সিনহা। সরকারি চাকরির নামে প্রতারণার অভিযোগে নাম জড়িয়েছে তাঁরও। ইতিমধ্যেই তাঁকে তলব করেছে রাজ্য পুলিশের দুর্নীতিদমন শাখা। যা নিয়েও রাজনৈতিক মহলে চলছে জোরদার চাপানউতর। এ প্রসঙ্গেও কড়া প্রতিক্রিয়া দেন সুকান্ত। চাঁচাছালো ভাষায় আক্রমণ শানিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, চাকরি দেওয়ার নামে প্রচুর টাকা খেয়েছেন এই বিধায়ক। গ্রামের লোক বলতে শুরু করেছে আরও আগে তাঁকে ডাকা প্রয়োজন। তবে রাজ্য পুলিশের দুর্নীতিদমন শাখা কতটা কাজ করবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে।”