মকর সংক্রান্তিতে দেশজুড়েই হয় পিঠেপুলির উৎসব। এই বছর ১৪ জানুয়ারি পালিত হবে পৌষ সংক্রান্তি। এদিন তিল আর গুড় খাওয়া একরকম রীতি।
বছরে মাত্র এই একটা সময়ে ঘরে ঘরে পিঠে পুলি বানানো হয়। সেই সঙ্গে সরু চাকলি, পায়েস এসব তো থাকেই। তবে যাঁদের সুগার রয়েছে তাঁদের একটু মেপে মিষ্টি খেতে হবে। এই উৎসবে তিল আর গুড় খাওয়া একরকম রীতি। আর এই দুই খাবারের আয়ুর্বেদে প্রচুর রকম গুরুত্বও রয়েছে।
কোলেস্টেরল বাড়লে স্ট্রোক বা হার্টের অসুখের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আর তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। পুষ্টিবিদরা এক্ষেত্রে তিলের নাড়ু খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন।
তিলের বীজ খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রাও রাখে নিয়ন্ত্রণে। এছাড়াও গুড় শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করতেও ভূমিকা রয়েছে তিলের। তিলে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এমন অবস্থায় অস্টিওপোরোসিসের মতো সমস্যায় এটি খুবই উপকারী।
তিল ইমিউনিটি বাড়াতেও সাহায্য করে। তিলের মধ্যে রয়েছে আয়রন, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ায়