২০২২ সালে লঞ্চ হতে পারে আইফোন ১৪ সিরিজ। এই সিরিজের ফোনে বাদ যেতে পারে নচ ডিজাইন। পরিবর্তে ডিসপ্লেতে আসতে পারে হোল পাঞ্চ কাট আউট। এছাড়াও আইফোন ১৪ সিরিজে বাদ যেতে পারে 'মিনি' মডেল।
অ্যাপেলের এয়ারপডস প্রো লঞ্চ হয়েছিল বহুদিন আগে। এবার তারই আপডেটের পালা। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী বছর এয়ারপডস প্রো ২ লঞ্চ হতে পারে। সেকেন্ড জেনারেশনের এয়ারপডস প্রো ২ নিয়ে যথেষ্ট আগ্রহী অ্যাপেলের ডিভাইস প্রেমীরা।
শোনা যাচ্ছে নেক্সট জেনারেশন আইপ্যাড প্রো নিয়ে ইতিমধ্যেই কাজকর্ম শুরু করে দিয়েছে অ্যাপেল সংস্থা। সম্ভবত ২০২২ সালেই লঞ্চ হতে পারে এই আইপ্যাড প্রো। এখানে থাকতে পারে ওয়্যারলেস চার্জিং ফিচার, মিনি এলইডি স্ক্রিন টেকনোলজি, নতুন অ্যাপেল পেন্সিলের সাপোর্ট এবং পরিবর্তিত ডিজাইন ল্যাঙ্গুয়েজ।
২০২১ সালেই ম্যাক মিনি প্রো লঞ্চের সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। আর তাই বিশেষজ্ঞদের অনুমান ২০২২ সালে ম্যাক মিনি প্রো লঞ্চ হতে পারে। এর মূল আকর্ষণ এম১ প্রো প্রসেসর।
চলতি বছর এম১ প্রসেসর সমেত ম্যাকবুক প্রো লঞ্চ করেছে অ্যাপেল। এরই সাকসেসর হিসেবে ২০২২ সাল অর্থাৎ আগামী বছর লঞ্চ হতে চলেছে ম্যাকবুক এয়ার ২০২২। থিন অ্যান্ড লাইট ও ফ্লুয়াট এজ ডিজাইন থাকবে নতুন ম্যাকবুক এয়ার ডিভাইসে। আসলে অ্যাপেলের ম্যাকবুকের মধ্যে এই 'ম্যাকবুক এয়ার' ভ্যারিয়েন্ট সবচেয়ে জনপ্রিয়।
বর্তমানে ২৪ ইঞ্চির আইম্যাক বাজারে এনেছে অ্যাপেল সংস্থা। কিন্তু এর থেকে বড় অর্থাৎ আপডেটেড সাইজ ২৭ ইঞ্চির আইম্যাক লঞ্চের পরিকল্পনা রয়েছে। এম১ প্রসেসরের সঙ্গে মিনি এলইডি ডিসপ্লে থাকবে পারে অ্যাপেলের নতুন আইম্যাকে।
আগামী বছর লঞ্চ হতে পারে আইফো এসইই ৩। এই ফোনে থাকতে পারে ৫জি পরিষেবা এবং অ্যাপেলের নিজস্ব এ১৫ বায়োনিক চিপ। এছাড়াও আইফোন এসই ৩ মডেলে থাকতে পারে একটি এলসিডি ডিসপ্লে। আর ডিসপ্লেতে আইফোন এক্সআর- এর মতো একটি নচ ডিজাইন থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।