Work Pressure: অতিরিক্ত কাজের চাপে দিশেহারা? মন ও শরীরকে রিল্যাক্স করতে অফিসেই করুন এই সহজ কাজ

Stressfulday at Office: একনাগাড়ে অতিরিক্ত মানসিক চাপে বিধ্বস্ত চাকুরিজীবীরা। সব কাজেই অতিরিক্ত চাপ থাকেই, কিন্তু সেই চাপ মাত্রাতিরিক্ত হলে মানসিক চাপ তৈরি হওয়া স্বাভাবিক।

| Edited By: | Updated on: Feb 17, 2023 | 1:43 PM
সকালে বেরিয়ে রাতে বাড়ি ফেরা। তাতেও রেহাই নেই। কাজ শেষ করার পরও অফিসের কাজ নিয়ে গভীর রাতেও বসতে হয়। আবার সকালে উঠে অফিসের ব্য়স্ততা। একনাগাড়ে অতিরিক্ত মানসিক চাপে বিধ্বস্ত চাকুরিজীবীরা।  সব কাজেই অতিরিক্ত চাপ থাকেই, কিন্তু সেই চাপ মাত্রাতিরিক্ত হলে মানসিক চাপ তৈরি হওয়া স্বাভাবিক।

সকালে বেরিয়ে রাতে বাড়ি ফেরা। তাতেও রেহাই নেই। কাজ শেষ করার পরও অফিসের কাজ নিয়ে গভীর রাতেও বসতে হয়। আবার সকালে উঠে অফিসের ব্য়স্ততা। একনাগাড়ে অতিরিক্ত মানসিক চাপে বিধ্বস্ত চাকুরিজীবীরা। সব কাজেই অতিরিক্ত চাপ থাকেই, কিন্তু সেই চাপ মাত্রাতিরিক্ত হলে মানসিক চাপ তৈরি হওয়া স্বাভাবিক।

1 / 8
শুধু কি অফিসের ঝামেলা, বাড়িতেও রয়েছে সমস্যা। সামাজিক জীবন, সাংসারিক জীবন, অর্থনৈতিক জীবন, জব দিক সামাল দিতে যে পরিমাণ মানসিক চাপ তৈরি হয়, তাতে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারেন না অনেকেই। অফিস ও বাড়ি, দুটো দিক সঠিকভাবে সামঞ্জস্য রাখতে পারাটাও একটা চ্যালেঞ্জের।

শুধু কি অফিসের ঝামেলা, বাড়িতেও রয়েছে সমস্যা। সামাজিক জীবন, সাংসারিক জীবন, অর্থনৈতিক জীবন, জব দিক সামাল দিতে যে পরিমাণ মানসিক চাপ তৈরি হয়, তাতে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারেন না অনেকেই। অফিস ও বাড়ি, দুটো দিক সঠিকভাবে সামঞ্জস্য রাখতে পারাটাও একটা চ্যালেঞ্জের।

2 / 8
নাগাড়ে মানসিক চাপে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভালো নয়। সুস্থ থাকতে মানসিক চাপের মধ্যে থেকেও রিল্যাক্স করা সুযোগ খুঁজে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। জীবনে আবেগ ও আনন্দও রয়েছে। সেগুলি অনেকটাই মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, রিল্যাক্স থাকার জন্য এখানে বেশ কিছু সহজ পদ্ধতি রয়েছে, তা জেনে নিন...

নাগাড়ে মানসিক চাপে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভালো নয়। সুস্থ থাকতে মানসিক চাপের মধ্যে থেকেও রিল্যাক্স করা সুযোগ খুঁজে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। জীবনে আবেগ ও আনন্দও রয়েছে। সেগুলি অনেকটাই মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, রিল্যাক্স থাকার জন্য এখানে বেশ কিছু সহজ পদ্ধতি রয়েছে, তা জেনে নিন...

3 / 8
ধ্যান: অফিসে অসম্ভব কাজের চাপ আবার বাড়িতেও ঝামেলার শেষ নেই। এই পরিস্থিতিতে নিজেকে রিল্যাক্স রাখতে অফিসের কাজের জায়গাতেই বসে ধ্যান করতে পারেন। এতে শারীরিক পরিশ্রম হয় না, আবার মানসিক দিক থেকেও রিফ্রেশ থাকা যায়। মনকে শান্ত করতে, মানসিক চাপ কমাতে ও সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতি করতে এই মননশীল কৌশলটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে মন যেমন শান্ত থাকে, তেমনি শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামের জন্যও কার্যকরী।

ধ্যান: অফিসে অসম্ভব কাজের চাপ আবার বাড়িতেও ঝামেলার শেষ নেই। এই পরিস্থিতিতে নিজেকে রিল্যাক্স রাখতে অফিসের কাজের জায়গাতেই বসে ধ্যান করতে পারেন। এতে শারীরিক পরিশ্রম হয় না, আবার মানসিক দিক থেকেও রিফ্রেশ থাকা যায়। মনকে শান্ত করতে, মানসিক চাপ কমাতে ও সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতি করতে এই মননশীল কৌশলটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে মন যেমন শান্ত থাকে, তেমনি শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামের জন্যও কার্যকরী।

4 / 8
উষ্ণ শাওয়ার নিতে পারেন:  মন শান্ত ও রিল্যাক্স করার জন্য গরম শাওয়ার নিতে পারেন। সুগন্ধী সাবান ও গরম জলে স্নান করলে মানসিক চাপ কমে। সঙ্গে মেলোডি ও নরম সুরের গান শুনলেও মন ভালো থাকে। সুগন্ধী মোমবাতি জ্বালিয়ে, বাথটবে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটালে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন দ্রুত।

উষ্ণ শাওয়ার নিতে পারেন: মন শান্ত ও রিল্যাক্স করার জন্য গরম শাওয়ার নিতে পারেন। সুগন্ধী সাবান ও গরম জলে স্নান করলে মানসিক চাপ কমে। সঙ্গে মেলোডি ও নরম সুরের গান শুনলেও মন ভালো থাকে। সুগন্ধী মোমবাতি জ্বালিয়ে, বাথটবে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটালে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাবেন দ্রুত।

5 / 8
এক কাপ চায়ের বিরতি নিন :  কাজের ফাঁকে এক কাপ গরম গ্রিন টি খেতে পারেন। তাতে ক্লান্তিবোধ কমে। গ্রিন টি-তে র.েছে অ্যামিনো অ্যাসিড, যা মুড স্যুয়িং থেকে রেহাই মিলবে দ্রুত।

এক কাপ চায়ের বিরতি নিন : কাজের ফাঁকে এক কাপ গরম গ্রিন টি খেতে পারেন। তাতে ক্লান্তিবোধ কমে। গ্রিন টি-তে র.েছে অ্যামিনো অ্যাসিড, যা মুড স্যুয়িং থেকে রেহাই মিলবে দ্রুত।

6 / 8
পোষ্যের সঙ্গে সময় কাটান:  বাড়িতে থাকলে পোষ্যের সঙ্গে সময় কাটান। তাতে চাপ ও উদ্বেগ কমে। মানসিক চাপ কমে মন অনেক শান্ত করে তোলে।

পোষ্যের সঙ্গে সময় কাটান: বাড়িতে থাকলে পোষ্যের সঙ্গে সময় কাটান। তাতে চাপ ও উদ্বেগ কমে। মানসিক চাপ কমে মন অনেক শান্ত করে তোলে।

7 / 8
কাছের বন্ধদের সঙ্গে কথা বলুন: মানসিক চাপ কমাতে কাছের বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা, ফোন করা, আড্ডা দেওয়া, কিংবা চ্যাট করতে পারেন। তাদের সঙ্গে মানসিক চাপের কারণ নিয়ে কথা বলতে পারেন। তাতে অনেক পরামর্শ ও সমস্যার সমাধান মেলে।

কাছের বন্ধদের সঙ্গে কথা বলুন: মানসিক চাপ কমাতে কাছের বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা, ফোন করা, আড্ডা দেওয়া, কিংবা চ্যাট করতে পারেন। তাদের সঙ্গে মানসিক চাপের কারণ নিয়ে কথা বলতে পারেন। তাতে অনেক পরামর্শ ও সমস্যার সমাধান মেলে।

8 / 8
Follow Us: