Parenting Tips: বাচ্চার সামনে বাবা-মা এসব করলে বিগড়ে যাবে আদরের সন্তান

Don't Do Before Kids: সন্তান মানুষ করা মোটেই সহজ কাজ নয়। সন্তানকে ঠিক ভাবে মানুষ করতে প্রচুর ত্যাগ স্বীকার করতে হয় বাবা-মাকে। বিভিন্ন বিষয়ে সন্তানকে যেমন জানাতে হয়, তেমনই অনেক বিষয় আছে যা ভুলেও সন্তানের সামনে বলতে বা করতে নেই।

| Updated on: Mar 29, 2024 | 9:30 AM
সন্তান মানুষ করা মোটেই সহজ কাজ নয়। সন্তানকে ঠিক ভাবে মানুষ করতে প্রচুর ত্যাগ স্বীকার করতে হয় বাবা-মাকে। বিভিন্ন বিষয়ে সন্তানকে যেমন জানাতে হয়, তেমনই অনেক বিষয় আছে যা ভুলেও সন্তানের সামনে বলতে বা করতে নেই।

সন্তান মানুষ করা মোটেই সহজ কাজ নয়। সন্তানকে ঠিক ভাবে মানুষ করতে প্রচুর ত্যাগ স্বীকার করতে হয় বাবা-মাকে। বিভিন্ন বিষয়ে সন্তানকে যেমন জানাতে হয়, তেমনই অনেক বিষয় আছে যা ভুলেও সন্তানের সামনে বলতে বা করতে নেই।

1 / 10
ছোটদের কখনও তাদের শারীরিক গঠন নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে নেই। ছোট বলে আত্মসম্মান থাকবে এ রকম ভাবা মূর্খামি। তাই এমন কিছু করবেন না যা তাঁদের আত্মসম্মানে ধাক্কা দেয়।

ছোটদের কখনও তাদের শারীরিক গঠন নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে নেই। ছোট বলে আত্মসম্মান থাকবে এ রকম ভাবা মূর্খামি। তাই এমন কিছু করবেন না যা তাঁদের আত্মসম্মানে ধাক্কা দেয়।

2 / 10
বাচ্চার সামনে কখনও অন্য কাউকে নিয়ে সমালোচনা বা নিন্দামূলক কথা বলবেন না। ছোটদের সামনে কোনও বিষয়টি নিয়ে গসিপ করাও অনুচিত। এমনকি বাচ্চাদের সামনে গালি ভুলেও দেবেন না।

বাচ্চার সামনে কখনও অন্য কাউকে নিয়ে সমালোচনা বা নিন্দামূলক কথা বলবেন না। ছোটদের সামনে কোনও বিষয়টি নিয়ে গসিপ করাও অনুচিত। এমনকি বাচ্চাদের সামনে গালি ভুলেও দেবেন না।

3 / 10
বাচ্চাদের পড়াশোনা নিয়েও তাদের নেতিবাচক কিছু বলা উচিত নয়। ‘তোর দ্বারা হবে না’, ‘তুই কোনও কাজের নয়’, ‘ওর মতো কেন তুই পারিস না’- এই ধরনের মন্তব্য কখনও করবেন না। সক্ষমতার বিষয়ে অন্য কারও সঙ্গে তুলনা করবেন না। কারণ প্রত্যেক বাচ্চাই নিজ নিজ গুণে বিশেষ।

বাচ্চাদের পড়াশোনা নিয়েও তাদের নেতিবাচক কিছু বলা উচিত নয়। ‘তোর দ্বারা হবে না’, ‘তুই কোনও কাজের নয়’, ‘ওর মতো কেন তুই পারিস না’- এই ধরনের মন্তব্য কখনও করবেন না। সক্ষমতার বিষয়ে অন্য কারও সঙ্গে তুলনা করবেন না। কারণ প্রত্যেক বাচ্চাই নিজ নিজ গুণে বিশেষ।

4 / 10
নেতিবাচক, হতাশামূলক কথার বদলে বাচ্চাদের সব সময় উৎসাহিত করুন। এমন কিছু বলুন যাতে বাচ্চা কোনও কাজেও ব্যর্থ হলেও হতাশ না হয়ে পড়ে, সে দিকে খেয়াল রাখা আবশ্যক।

নেতিবাচক, হতাশামূলক কথার বদলে বাচ্চাদের সব সময় উৎসাহিত করুন। এমন কিছু বলুন যাতে বাচ্চা কোনও কাজেও ব্যর্থ হলেও হতাশ না হয়ে পড়ে, সে দিকে খেয়াল রাখা আবশ্যক।

5 / 10
বাচ্চারা কিন্তু কটাক্ষ বোঝে না। এই ধরনের কথা বললে ভুল বার্তা যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল। এই ধরনের কথা বললে ভুল বোঝার আশঙ্কা থাকে প্রবল।

বাচ্চারা কিন্তু কটাক্ষ বোঝে না। এই ধরনের কথা বললে ভুল বার্তা যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল। এই ধরনের কথা বললে ভুল বোঝার আশঙ্কা থাকে প্রবল।

6 / 10
কথা পাশাপাশি কিছু কাজও বাচ্চাদের সামনে করা উচিত নয়। যেমন বাচ্চাদের সামনে কখনও ঝগড়া করবেন না। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতানৈক্য হতেই পারে, কিন্তু তা বাচ্চাদের সামনে তুলে ধরবেন না।

কথা পাশাপাশি কিছু কাজও বাচ্চাদের সামনে করা উচিত নয়। যেমন বাচ্চাদের সামনে কখনও ঝগড়া করবেন না। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতানৈক্য হতেই পারে, কিন্তু তা বাচ্চাদের সামনে তুলে ধরবেন না।

7 / 10
বাচ্চাদের সামনে গ্যাজেটে বেশি সময় কাটাবেন না। আপনি যদি সারা দিন টিভি বা মোবাইলে চোখ রাখেন, অজান্তেই আপনার বাচ্চার মধ্যেও সেই অভ্যাস তৈরি হবে।

বাচ্চাদের সামনে গ্যাজেটে বেশি সময় কাটাবেন না। আপনি যদি সারা দিন টিভি বা মোবাইলে চোখ রাখেন, অজান্তেই আপনার বাচ্চার মধ্যেও সেই অভ্যাস তৈরি হবে।

8 / 10
অন্য লোক বা সমবয়সি কারও সামনে বাচ্চাকে কখনও হেয় করবেন না। প্রকাশ্যেও বাচ্চাকে কোনও বকাঝকা করবেন না। বাচ্চা ভুল করলে নিশ্চয় শিক্ষা দেবেন। তা যেন হেয় করার পর্যায়ে চলে না যায়।

অন্য লোক বা সমবয়সি কারও সামনে বাচ্চাকে কখনও হেয় করবেন না। প্রকাশ্যেও বাচ্চাকে কোনও বকাঝকা করবেন না। বাচ্চা ভুল করলে নিশ্চয় শিক্ষা দেবেন। তা যেন হেয় করার পর্যায়ে চলে না যায়।

9 / 10
বাচ্চা যদি কোনও ভুল করে বা বারণ করা সত্ত্বেও যদি কোনও কাজ করে ফেলে। তাহলে সেই ভুল সম্পর্কে অবশ্যই অবহিত করবেন। কিন্তু তা করতে গিয়ে নিজের মেজাজ হারাবেন না। ধপ ধপ করে মারবেন না আপনার বাচ্চকে।

বাচ্চা যদি কোনও ভুল করে বা বারণ করা সত্ত্বেও যদি কোনও কাজ করে ফেলে। তাহলে সেই ভুল সম্পর্কে অবশ্যই অবহিত করবেন। কিন্তু তা করতে গিয়ে নিজের মেজাজ হারাবেন না। ধপ ধপ করে মারবেন না আপনার বাচ্চকে।

10 / 10
Follow Us: