Photo Gallery: লেনিন নগরের খালে ভেসে উঠল ডাইনোসর যুগের ‘কুমির-মাছ’

Elegator Fish:এর আগে ২০১৮ সালে পাভানা ড্যামে দেখা মেলে এই অ্যালিগেটর গার-এর

| Edited By: | Updated on: Oct 28, 2021 | 8:06 PM
 দক্ষিণ ২৪ পরগনা: জাতিতে মাছ, দেখতে কুমিরের মতো। এমন বিরল মাছের মুখে রয়েছে ভয়ঙ্কর দাঁত। আচমকা দেখলে পিরানহা মাছের কথা মনে পড়ে। তবে পিরানহার আকার ছোট। এই মাছের আকার বৃহত্‍। জানা গিয়েছে, এই মাছের নাম 'অ্যালিগেটর গার' বা সাদা বাংলায় 'কুমির মাছ'। বৃহস্পতিবার সকালে, লেনিন নগরের ঘাটের কাছে মৃত অবস্থায় মাছটিকে খালের জলে ভাসতে দেখেন স্থানীয়া বাসিন্দারা। পরে মাছটিকে জল থেকে ডাঙায় তুলে নিয়ে আসা হয়।

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: জাতিতে মাছ, দেখতে কুমিরের মতো। এমন বিরল মাছের মুখে রয়েছে ভয়ঙ্কর দাঁত। আচমকা দেখলে পিরানহা মাছের কথা মনে পড়ে। তবে পিরানহার আকার ছোট। এই মাছের আকার বৃহত্‍। জানা গিয়েছে, এই মাছের নাম 'অ্যালিগেটর গার' বা সাদা বাংলায় 'কুমির মাছ'। বৃহস্পতিবার সকালে, লেনিন নগরের ঘাটের কাছে মৃত অবস্থায় মাছটিকে খালের জলে ভাসতে দেখেন স্থানীয়া বাসিন্দারা। পরে মাছটিকে জল থেকে ডাঙায় তুলে নিয়ে আসা হয়।

1 / 5
 রূপা মিস্ত্রি নামে লেনিননগর এলাকার এক বাসিন্দা বাড়ির পিছনের একটি খালে ওই মাছটিকে দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে তিনি খবর দেন  স্থানীয়দের। কুমিরের মতো দেখতে অমন অদ্ভুতদর্শন মাছটিকে দেখতে ভিড় জমে যায়। দৈর্ঘে সাড়ে ৪ থেকে ৫ ফুট ওই মাছটি। তার ওজন ৪৫-৫০ কিলোগ্রাম।প্রাণীবিদদের মতে, ওই মাছটি এলিগেটর গার। তা ভারতের নয়, উত্তর আমেরিকার। ওই মাছ ১০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

রূপা মিস্ত্রি নামে লেনিননগর এলাকার এক বাসিন্দা বাড়ির পিছনের একটি খালে ওই মাছটিকে দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে তিনি খবর দেন স্থানীয়দের। কুমিরের মতো দেখতে অমন অদ্ভুতদর্শন মাছটিকে দেখতে ভিড় জমে যায়। দৈর্ঘে সাড়ে ৪ থেকে ৫ ফুট ওই মাছটি। তার ওজন ৪৫-৫০ কিলোগ্রাম।প্রাণীবিদদের মতে, ওই মাছটি এলিগেটর গার। তা ভারতের নয়, উত্তর আমেরিকার। ওই মাছ ১০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।

2 / 5
এলিগেটর গারকে  'আদিমতম মাছ' বা 'জীবান্ত জীবাশ্ম'বলে মনে করেন প্রাণীবিদরা। কারণ এই মাছের যে জীবাশ্ম এখনও পর্যন্ত পাওয়া গিয়েছে তার বয়স ১০ কোটি বছর। তবে, উত্তর আমেরিকার এই বিশাল বপু মাছের দেখা ডায়মন্ডহারাবারে মিলতে বেশ খানিকটা চিন্তায় পরিবেশবিদরা। 
জেডএসআইয়ের বিজ্ঞানী শান্তনু মিত্রের মতে, এই মাছ জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করতে পারে। কারণ, শিকারী এই এলিগেটর ফিস যেমন ছোট ছোট মাছ খেয়ে নেয়,তেমনই দ্রুত বংশবিস্তারও করতে পারে। ফলে ক্ষতি হতে পারে স্বাভাবিক জীববৈচিত্র্যের।শুধু তাই নয়, এই মাছ এতদিনে ওই চত্বরে বংশবিস্তার করেছে কি না তাও ভাবাচ্ছে বিজ্ঞানীকে। তাঁর আশঙ্কা, ওই মাছ বংশবিস্তার  করলে ডায়মন্ডহারবারে মাছের ক্ষতি হতে পারে। যারল জেরে বিপদ হতে পারে মত্‍স্যজীবীদেরও।

এলিগেটর গারকে 'আদিমতম মাছ' বা 'জীবান্ত জীবাশ্ম'বলে মনে করেন প্রাণীবিদরা। কারণ এই মাছের যে জীবাশ্ম এখনও পর্যন্ত পাওয়া গিয়েছে তার বয়স ১০ কোটি বছর। তবে, উত্তর আমেরিকার এই বিশাল বপু মাছের দেখা ডায়মন্ডহারাবারে মিলতে বেশ খানিকটা চিন্তায় পরিবেশবিদরা। জেডএসআইয়ের বিজ্ঞানী শান্তনু মিত্রের মতে, এই মাছ জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করতে পারে। কারণ, শিকারী এই এলিগেটর ফিস যেমন ছোট ছোট মাছ খেয়ে নেয়,তেমনই দ্রুত বংশবিস্তারও করতে পারে। ফলে ক্ষতি হতে পারে স্বাভাবিক জীববৈচিত্র্যের।শুধু তাই নয়, এই মাছ এতদিনে ওই চত্বরে বংশবিস্তার করেছে কি না তাও ভাবাচ্ছে বিজ্ঞানীকে। তাঁর আশঙ্কা, ওই মাছ বংশবিস্তার করলে ডায়মন্ডহারবারে মাছের ক্ষতি হতে পারে। যারল জেরে বিপদ হতে পারে মত্‍স্যজীবীদেরও।

3 / 5
প্রাণীবিদরা জানাচ্ছেন, অনেকেই শখ করে এই মাছটিকে অ্যাকোয়ারিয়ামে পোষেন। যা অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ, এই এলিগেটর ফিশ প্রায় বিলুপ্তির পথে। ফলে, এই মাছকে পুষলে জীব বৈচিত্র্যেরই ক্ষতি। অনেকেরই অনুমান, বৃহস্পতিবার আচমকা খুঁজে পাওয়া মাছটিকে কেউ অ্যাকোয়ারিয়াম থেকে ছেড়ে দিয়েছে। ফলে, কোনওভাবে মাছটি চলে এসেছে মূল নদীতে।

প্রাণীবিদরা জানাচ্ছেন, অনেকেই শখ করে এই মাছটিকে অ্যাকোয়ারিয়ামে পোষেন। যা অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ, এই এলিগেটর ফিশ প্রায় বিলুপ্তির পথে। ফলে, এই মাছকে পুষলে জীব বৈচিত্র্যেরই ক্ষতি। অনেকেরই অনুমান, বৃহস্পতিবার আচমকা খুঁজে পাওয়া মাছটিকে কেউ অ্যাকোয়ারিয়াম থেকে ছেড়ে দিয়েছে। ফলে, কোনওভাবে মাছটি চলে এসেছে মূল নদীতে।

4 / 5
এর আগে ২০১৮ সালে পাভানা ড্যামে দেখা মেলে এই অ্যালিগেটর গার-এর। ইতিমধ্যেই, বৃহস্পতিবার মাছটি ধরা পড়ার পরেই  রাজ্য মৎস্য দফতরে খবর দেওয়া হয়েছে। মৃত মাছটির দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

এর আগে ২০১৮ সালে পাভানা ড্যামে দেখা মেলে এই অ্যালিগেটর গার-এর। ইতিমধ্যেই, বৃহস্পতিবার মাছটি ধরা পড়ার পরেই রাজ্য মৎস্য দফতরে খবর দেওয়া হয়েছে। মৃত মাছটির দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।

5 / 5
Follow Us: