AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Side Effects of Mangoes: আম খেলেই বাড়বে ওজন ও পেটের সমস্যা! রয়েছে আরও অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

Benefits of Mangos: গরমকালে যতই গরম লাগুক না কেন, সামনে আমের টুকরো থাকলে জিভ দিয়ে এমনিই লকলক করে জল বেরিয়ে আসে। সুস্বাদু , মিষ্টি ও লোভনীয় এই ফলের রাজাকে কেউই ফেরাতে পারবে না।

| Edited By: | Updated on: Apr 21, 2022 | 5:37 PM
Share
গরমকালে যতই গরম লাগুক না কেন, সামনে আমের টুকরো থাকলে জিভ দিয়ে এমনিই লকলক করে জল বেরিয়ে আসে। সুস্বাদু , মিষ্টি ও লোভনীয় এই ফলের রাজাকে কেউই ফেরাতে পারবে না। তবে অনেকেই জানেন না যে আমের মত প্রিয় ফলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় স্বাস্থ্যের কী চরম ক্ষতি হতে পারে।

গরমকালে যতই গরম লাগুক না কেন, সামনে আমের টুকরো থাকলে জিভ দিয়ে এমনিই লকলক করে জল বেরিয়ে আসে। সুস্বাদু , মিষ্টি ও লোভনীয় এই ফলের রাজাকে কেউই ফেরাতে পারবে না। তবে অনেকেই জানেন না যে আমের মত প্রিয় ফলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় স্বাস্থ্যের কী চরম ক্ষতি হতে পারে।

1 / 8
ভিটামিন, খনিজ ও অ্য়ান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ রসে ভরপুর আম অত্যন্ত পুষ্টিকর। অন্যান্য ফলের তুলনায় আমের রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, যার কারণ শরীরকে রাখে সুস্থ।

ভিটামিন, খনিজ ও অ্য়ান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ রসে ভরপুর আম অত্যন্ত পুষ্টিকর। অন্যান্য ফলের তুলনায় আমের রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট, যার কারণ শরীরকে রাখে সুস্থ।

2 / 8
পটাসিয়াম, সোডিয়াম সমৃদ্ধ এই সুমিষ্ট ফল উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও কার্ডিয়াক সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। তবে এরও রয়েছে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও।

পটাসিয়াম, সোডিয়াম সমৃদ্ধ এই সুমিষ্ট ফল উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও কার্ডিয়াক সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। তবে এরও রয়েছে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও।

3 / 8
আমের কারণে সবচেয়ে বেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে যেটি দেখা যায়, তা হল অ্যালার্জি। আমের প্রোটিন ল্যাটেক্স অ্যালার্জির অন্যতম কারণ। তাই যাঁদের অ্যালার্জির প্রবণতা রয়েছে, তাঁদের আম খাওয়ার ব্যাপারে নিয়ন্ত্রণ রাখা দরকার।

আমের কারণে সবচেয়ে বেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে যেটি দেখা যায়, তা হল অ্যালার্জি। আমের প্রোটিন ল্যাটেক্স অ্যালার্জির অন্যতম কারণ। তাই যাঁদের অ্যালার্জির প্রবণতা রয়েছে, তাঁদের আম খাওয়ার ব্যাপারে নিয়ন্ত্রণ রাখা দরকার।

4 / 8
আম খাওয়ার কারণে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। মিষ্টি ও রসে ভরা আমে রয়েছে প্রাকৃতিক গ্লুকোজ। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাকৃতিক গ্লুকোজের কারণে ডায়াবেটিস ও অন্যান্য অসুখে আক্রান্তরা নিয়মিত আম খেতে পারেন না।

আম খাওয়ার কারণে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। মিষ্টি ও রসে ভরা আমে রয়েছে প্রাকৃতিক গ্লুকোজ। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাকৃতিক গ্লুকোজের কারণে ডায়াবেটিস ও অন্যান্য অসুখে আক্রান্তরা নিয়মিত আম খেতে পারেন না।

5 / 8
বিভিন্ন জাতের আমে ফাইবারের মাত্রা কম থাকে। অন্যদিকে আমের বীজ ও খোসায় সর্বাধিক পরিমাণে ফাইবার থাকে। কিন্তু সেগুলি খাওয়া হয় না। আম খাওয়া হজম প্রক্রিয়ার জন্য উপযুক্ত নয়।

বিভিন্ন জাতের আমে ফাইবারের মাত্রা কম থাকে। অন্যদিকে আমের বীজ ও খোসায় সর্বাধিক পরিমাণে ফাইবার থাকে। কিন্তু সেগুলি খাওয়া হয় না। আম খাওয়া হজম প্রক্রিয়ার জন্য উপযুক্ত নয়।

6 / 8
একসঙ্গে অনেকবেশি আম খেলে দ্রুত হারে ওজন বৃ্দ্ধি হতে পারে। এর আসল কারণ হল, অন্যান্য খাবারের তুলনায় আমে ফাইবার কম, প্রাকৃতিক শর্করার পরিমাণ বেশি এবং ক্যালোরি বেশি। তাই আম খেলে ওজন বাড়াতে পারে।

একসঙ্গে অনেকবেশি আম খেলে দ্রুত হারে ওজন বৃ্দ্ধি হতে পারে। এর আসল কারণ হল, অন্যান্য খাবারের তুলনায় আমে ফাইবার কম, প্রাকৃতিক শর্করার পরিমাণ বেশি এবং ক্যালোরি বেশি। তাই আম খেলে ওজন বাড়াতে পারে।

7 / 8
বিশেষজ্ঞদের মতে, আমের অত্যধিক পরিমাণে খাওয়ার ফলে জিআই সমস্যা হতে পারে। এতে রয়েছে ফার্মানেটবল কার্বোহাইড্রেট, যার কারণে আইবিএস ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (আইবিএস) -এ আক্রান্ত হতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আমের অত্যধিক পরিমাণে খাওয়ার ফলে জিআই সমস্যা হতে পারে। এতে রয়েছে ফার্মানেটবল কার্বোহাইড্রেট, যার কারণে আইবিএস ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (আইবিএস) -এ আক্রান্ত হতে পারে।

8 / 8